পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অপরাজনীতি করে সরকার জনগণকে বিভ্রান্ত করা অপচেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। তিনি বলেন, রাজনীতির নামে এই ধরনের নোংরা বিষোধগার, নোংরা আচরণ মানুষকে রাজনীতি সম্পর্কে ভীতি সন্ত্রস্ত করে তুলে। জনগণকে বিভ্রান্ত করতে সরকার এই অপচেষ্টা করছে। তাদেরকে বলতে হবে এই অপচেষ্টায় কোনো লাভ নাই। তাদের চেয়ে বহু বড় বড় নেত্রীরা, তাদের চেয়ে বড় বড় নেতারা দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর শহীদ জিয়া, বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমানের বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার চালিয়ে আসছেন। কোনো লাভ হয় নাই। জনগণ তাদের কথা বিশ্বাস করে নাই। গতকাল শনিবার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে যুবদলের উদ্যোগে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনার প্রতিবাদে আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, দেশে যে হারে নারী নির্যাতন চলছে। আইন ও সালিশ কেন্দ্র বলেছে, ৯ মাসে প্রায় এক হাজার নারী ধর্ষিতা হয়েছে।নিজের মা-বোনদেরকে ধর্ষণ থেকে রক্ষা করতে পারেন না, রাষ্ট্রের সম্পদ রক্ষা করতে পারেন না, শেয়ার মার্কেট লুট হয়ে যায়, সুইস ব্যাংকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাঁচার হয়ে যায়, রাষ্ট্রয়াত্ব ব্যাংক লুট হয়ে যায়, বাংলাদেশ ব্যাংক পর্যন্ত লুট হয়ে যায়, নারী-শিশু লাঞ্ছিত হয়, রাস্তাঘাটে মানুষের লাশ পড়ে থাকে। আর আপনারা মনে করেন আপনারা ভালো আছেন। যে কাজ করছেন তাতে আপনারা লজ্জিত হন, আপনাদের লজ্জিত হওয়া উচিত। আগে নিজের ঘর সামলান, জনগণের কাছে কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন।
ইনডেমনিটি অডিন্যান্স জারির সঙ্গে জিয়াউর রহমানের কোনো সম্পর্ক নেই দাবি করে তিনি বলেন, জনগণকে বিভ্রান্ত করার এই অপচেষ্টা বন্ধ করুন, মিথ্যা অভিযোগ দেয়ার অপচেষ্টা বন্ধ করুন। মনে রাখবেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এদেশের ক্রান্তিকালে ত্রাণকর্তা হিসেবে জনগনের হৃদয়ে ছড়িয়ে আছেন, সেখান থেকে নামানোর ক্ষমতা আপনাদের নাই।
সংগঠনের সভাপতি সাইফুল আলম নিরবের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়নের পরিচালনায় মানববন্ধনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী যুবদলের মোরতাজুল করীম বাদরু, রফিকুল ইসলাম মজনু, এসএম জাহাঙ্গীর, শফিকুল ইসলাম মিল্টন প্রমূখ নেতারা বক্তব্য রাখেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।