পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সরকারদলীয় এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন রতন এবং তার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাবের রেকর্ডপত্র তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংস্থার সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ নেয়ামুল আহসান গাজী বাংলাদেশ ব্যাংকের ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিআইএফইউ) মহাব্যবস্থাপকের কাছে রেকর্ডপত্র চেয়ে চিঠি দেন। মোয়াজ্জেম হোসেন রতন সুনামগঞ্জ-১ আসনের এমপি।
চিঠিতে মোয়াজ্জেম হোসেন রতন (জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর-৩২৭৯৬৮৩৬৭৬) ও তার স্ত্রী মাহমুদা হোসেন লতার (পরিচয়পত্র নম্বর-১৯৭৯৩২৭৯৬৭৫১১৪) নাম উল্লেখ করে তাদের যাবতীয় ব্যাংক হিসাবের তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এর আগে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি মোয়াজ্জেম হোসেন রতনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক। এ সময় তিনি সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, একটি পক্ষ রাজনৈতিকভাবে আমাকে হয়রানি করছে। আমি নিজেই দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার। আমি আওয়ামী লীগের ৩০টি অফিস করে দিয়েছি। আমার কোনো অবৈধ সম্পদ নেই। কানাডায় বাড়ি আছে কি-না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আমার কোনো অবৈধ সম্পদ নেই। বিদেশে আমার কোনো বাড়ি নেই।
অভিযোগ রয়েছে- ঠিকাদার জিকে শামীমসহ বিভিন্ন প্রভাবশালীদের সঙ্গে সম্পৃক্ত থেকে অনিয়মের মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ, ক্যাসিনো ব্যবসা ও অন্যান্য অবৈধ কর্মকান্ডের মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা পাচার এবং জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেন রতন। এ অভিযোগ অনুসন্ধান প্রক্রিয়ায় গত ২৪ অক্টোবর দুদক রতন দম্পতির বিদেশযাত্রার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়। নিষেধাজ্ঞার চিঠিতে দেশে মানিলন্ডারিংসহ বিদেশে অর্থপাচারের অভিযোগ এবং দুদকের অনুসন্ধানে বিষয়টির প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ার বিষয়ে বলা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।