বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ছাত্র জীবনে চট্টগ্রামে দলের বিভিন্ন জনসভাসহ প্রোগ্রামের মাইকিং করতেন তিনি। জনসভার মাইকিং থেকে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা তাকে রাষ্ট্রের মাইক ধরিয়ে দিয়েছেন।
শুক্রবার চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে ‘মোহাম্মদ আবদুল খালেক ইঞ্জিনিয়ার, দৈনিক আজাদী এবং গণতন্ত্র’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
এরআগে সেমিনারের উদ্বোধনী বক্তা সাবেক মেয়র মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, প্রধান অতিথি ড. হাছান হাছান মাহমুদ বর্তমানে রাষ্ট্রের মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করছেন। তথ্যমন্ত্রী মানে রাষ্ট্রের মূখপাত্র। রাষ্ট্রের যেকোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তিনি কথা বলেন। পাশাপাশি দলেরও তিনি মুখপাত্র। এটা চট্টগ্রাম বাসীর জন্য গৌরব এবং আনন্দের। তিনি চট্টগ্রামের এই নেতার অগ্রযাত্রায় সকলের কাছে দোয়াও চান।
এরপর প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্মৃতিচারণ করে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, আমি যখন কলেজে ছাত্রলীগের সেক্রেটারির দায়িত্বে ছিলাম তখন চট্টগ্রামে যখন দলের জনসভা হত তখন আমি চট্টগ্রাম শহরে জনসভার মাইকিং করতাম। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের দিকেও আমি মাইকিং করতাম। ১৯৮১ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রাম আউটার স্টেডিয়ামে যখন প্রথম জনসভা করেন সেই জনসভার মাইকিংও আমি করেছি। জনসভার মাইকিং থেকে শুরু করা আমাকে প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রের মাইক ধরিয়ে দিয়েছেন। আমি চেষ্টা করছি সে দায়িত্ব সুচারুরূপে পালন করতে।
তিনি বলেন, আমি ছাত্র জীবনে যখন রাজনীতি করতাম তখন বিভিন্ন প্রোগ্রাম শেষ করে প্রেস রিলিজ হাতে লিখে দৈনিক আজাদী. স্বাধীনতা, নয়াবাংলাসহ চট্টগ্রামের বিভিন্ন পত্রিকা অফিস গুলোতে গিয়ে দিয়ে আসতাম। আমার ছাত্র রাজনীতির শেষের দিকে ১৯৮৬ সালে বের হয় দৈনিক পূর্বকোণ। পরদিন এসব পত্রিকায় সেই নিউজ ছাপা হতো। সেজন্য আমি নিজেকে বলি আমি সংবাদ কর্মী হিসেবে কাজ করেছি। পত্রিকা অফিসে গিয়ে গিয়ে সংবাদ পৌঁছে দেয়ায়তো সংবাদকর্মীরই কাজ। সেই কাজ আমি করেছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।