পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকার রাজারবাগ পুলিশ টেলিকম অফিসের অফিস সহকারি গোলাম সামসুল হায়দার হত্যা মামলায় বিচারিক আদালতে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত ৫ আসামি এবং যাবজ্জীবন সাজা প্রাপ্ত ২ আসামিকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট।
গতকাল সোমবার বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথ এবং বিচারপতি এএসএম আব্দুল মোবিনের ডিভিশন বেঞ্চ এ রায় দেন। আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট একেএম ফজলুল হক খান ফরিদ। সরকারপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল শাহীন আহমেদ খান।
অ্যাডভোকেট ফজলুল হক খান ফরিদ জানান, ২০০৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর মতিঝিলে এজিবি কলোনির সামনে দুস্কৃতিকারীরা গোলাম সামসুল হায়দারকে জবাই করা হয়। ওই হত্যাকান্ডের ঘটনায় সামসুলের বড় ভাই আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় মামলা দায়ের করেন। সামসুলের স্ত্রীর অভিযোগ, সামসুল হায়দারকে অফিসিযার দ্বন্দ্বের কারণে হত্যা করা হয়েছে। তদন্ত শেষে পুলিশ আ. লতিফ, কাজল মিয়া, আনোয়ার হোসেন সরকার এবং হাফিজুল হাসানের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দীর ভিত্তিতে আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করে। ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে আসামি মো. আব্দুল লতিফ, আনোয়ার হোসেন সরকার, মো.কাজল মিয়া, মো. হাফিজুল হোসেন ও বাবুল ওরফে তপন চক্রবর্তীকে মৃত্যুদন্ডাদেশ দেয়া হয়। অপর আসামি মো. শামসুল আলম ও রাজন মিয়াকে দেয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদন্ড। ১ লাখ টাকা অর্থ দন্ড। ২০১৫ সালে ওই মামলার আসামিদের ( ডেথ রেফারেন্স) মৃত্যুদন্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য হাইকোর্টে আসে। আসামিরাও বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে এ রায় ঘোষণা করেন হাইকোর্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।