নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) বহুল আলোচিত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ অক্টোবর। টানা চতুর্থবার সভাপতি হতে কাজী মো. সালাউদ্দিন সম্মিলিত প্যানেলের ব্যানারে এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। নির্বাচনকে সামনে রেখে রোববার ৩৬ দফার ইশতেহার ঘোষণা করেছে ‘সম্মিলিত পরিষদ’। এদিন রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক হোটেল সোনারগাঁওয়ে সাংবাদিকদের সামনে নির্বাচনী ইশতেহার উপস্থাপন করেন সম্মিলিত পরিষদের নেতৃবৃন্দ। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি, সকল স্তরে লিগ ও টুর্নামেন্ট আয়োজন, প্রতিভা অন্বেষণ ইত্যাদি বিষয়গুলোয় প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে পাঁচ বিভাগের ইশতেহারে। তবে দুর্ভাগ্যক্রমে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবগুলোতে পেশাদারিত্ব আনার বিষয়ে কোনো প্রতিশ্রুতি নাই ইশতেহারে।
নির্বাচনী ইশতেহারে কাজী সালাউদ্দিনের প্রতিশ্রুতিগুলো.....
জাতীয় ফুটবল দল:
১. বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের জন্য দীর্ঘমেয়াদী বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে।
২. ‘বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ আন্তর্জাতিক ফুটবল টুর্নামেন্ট’ প্রতি বছর আয়োজন করা হবে।
৩. ‘সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ’ ও ‘এসএ গেমস’ এর শিরোপা পুনরুদ্ধারে প্রয়োজনীয় সকল উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
৪. বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের জন্য হাইপ্রোফাইল কোচিং স্টাফ নিয়োগ প্রদানসহ উন্নতমানের প্রশিক্ষণ সুবিধা নিশ্চিত করা হবে। প্লেয়ার মনিটরিং সফটওয়্যার, হেলথ মনিটরিং, ম্যাচ অ্যানালাইসিস সফটওয়্যারসহ আধুনিক প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের জন্য নিশ্চিত করা হবে।
৫. বাংলাদেশের পুরুষ ও মহিলা জাতীয় ফুটবল দলসহ বয়সভিত্তিক দলসমূহের এলিট খেলোয়াড়দের প্রোফাইল তৈরি করতঃ প্লেয়ার ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার এর মাধ্যমে তাদেরকে বিশেষ মনিটরিং এর আওতায় আনা হবে।
৬. আগামী অক্টোবর ২০২৪ এর মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের ফিফা র্যাঙ্কিং উন্নতির লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে যাতে করে ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলকে ১৫০ এর কাছাকাছি এবং বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা ফুটবল দলকে ৯০ এর কাছাকাছি উন্নীত করা যায়।
ঘরোয়া ফুটবল:
১. ঘরোয়া ফুটবলের সুনির্দিষ্ট পঞ্জিকা প্রণয়ন করতঃ তদানুযায়ী ফুটবল খেলা/লিগ/প্রতিযোগিতাসমূহ আয়োজন করা হবে।
২. প্রতি বছর সুনির্দিষ্ট তারিখে খেলোয়াড় দলবদল শুরু হবে এবং সুনির্দিষ্ট সময়ে খেলা সমাপ্তির লক্ষ্যে উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে (বাফুফের ক্রীড়া পঞ্জিকা অনুযায়ী বাফুফের তত্ত্বাবধানে ফেডারেশন কাপ, বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ, স্বাধীনতা কাপ, বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ লিগ, ওমেন্স ফুটবল লিগ, বাফুফে অ-১৮ ইয়ুথ ফুটবল লিগ/টুর্নামেন্ট (বিপিএল ক্লাবস), বাফুফে অ-১৮ ইয়ুথ ফুটবল লিগ/টুর্নামেন্ট (বিসিএল ক্লাবস), ১ম বিভাগ ফুটবল লিগ, ২য় বিভাগ ফুটবল লিগ, ৩য় বিভাগ ফুটবল লিগ, বঙ্গবন্ধু জাতীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ, অ-১৮ জাতীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ, পাইওনিয়ার অ-১৫ ফুটবল লিগ, ন্যাশনাল ওমেন্স ফুটবল লিগ, জেএফএ অ-১৪ ওমেন্স ন্যাশনাল লিগ, ইউনিসেফ অ-১২ ওমেন্স ন্যাশনাল লিগ, বাফুফে জাতীয় স্কুল ফুটবল লিগ আয়োজন করা হয় এবং উক্ত প্রতিযোগিতাসমূহ প্রতি ফুটবল মৌসুমে ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ধারাবাহিকভাবে আয়োজন করা হবে)।
৩. লিগের যথাযথ ফরম্যাটে জেলা ফুটবল লিগসমূহ প্রতি বছর নির্দিষ্ট সময়ে আয়োজনের লক্ষ্যে সমন্বিত উদ্দ্যোগ গ্রহণ করা হবে এবং জেলা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনসমূহকে বাফুফে কর্তৃক বাৎসরিকভাবে অর্থ বরাদ্দ দেয়া হবে।
৪. খেলোয়াড় রেজিস্ট্রেশন/দলবদল ডিজিটালাইজ করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
৫. প্রথম বিভাগ, দ্বিতীয় বিভাগ ও তৃতীয় বিভাগ ফুটবল লিগে অংশগ্রহণকারী ক্লাবসমূহকে পর্যায়ক্রমে ক্লাব লাইসেন্সিং সিস্টেমের আওতাভুক্ত করা হবে।
৬. ‘পাইওনিয়ার ফুটবল লিগ’ হতে শুরু হয়ে ‘বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ’ পর্যন্ত প্রতিযোগিতাসমূহের মধ্যে (অর্থাৎ পাইওনিয়ার ফুটবল লিগ, তৃতীয় বিভাগ ফুটবল লিগ, দ্বিতীয় বিভাগ ফুটবল লিগ, প্রথম বিভাগ ফুটবল লিগ, বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ লিগ এবং বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ) ধাপে ধাপে সমম্বয় সাধনের মাধ্যমে ফুটবলীয় পিরামিড স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
৭. প্রতি বছর দেশব্যাপী জেলা ও বিভাগীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনসমূহসহ বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষা বোর্ড ও সার্ভিসেস দলসমূহের অংশগ্রহণে ‘বঙ্গবন্ধু জাতীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ’ আয়োজন করা হবে।
৮. প্রতি বছর দেশব্যাপী জেলা ও বিভাগীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনসমূহসহ বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষা বোর্ড ও সার্ভিসেস দলসমূহের অংশগ্রহণে ‘শেখ কামাল অনূর্ধ্ব-১৮/১৯ জাতীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ’ আয়োজন করা হবে।
৯. প্রতি বছর দেশব্যাপী জেলা ও বিভাগীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনসমূহের দলসমূহের অংশগ্রহণে ‘শেখ রাসেল অনূর্ধ্ব-১০ জাতীয় জুনিয়র ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ’ আয়োজন করা হবে।
মহিলা ফুটবল:
১. মহিলা ফুটবলের সুনির্দিষ্ট পঞ্জিকা প্রণয়ন করতঃ তদানুযায়ী মহিলা ফুটবল লিগ/প্রতিযোগিতাসমূহ আয়োজন করা হবে।
২. বয়সভিত্তিক মহিলা দলসমূহের সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে বাংলাদেশ মহিলা জাতীয় ফুটবল দলকে একটি শক্তিশালী দল হিসেবে গড়ে তুলতে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা প্রণয়নসহ প্রয়োজনীয় সকল উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
৩. ‘সাফ ওমেন্স চ্যাম্পিয়নশিপ’ ও ‘এসএ গেমস’ এ বাংলাদেশ মহিলা জাতীয় ফুটবল দলের শিরোপা জয়ের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করা হবে।
৪. বাংলাদেশ মহিলা জাতীয় ফুটবল দলের জন্য হাইপ্রোফাইল কোচিং স্টাফ নিয়োগ প্রদানসহ উন্নতমানের প্রশিক্ষণ সুবিধা নিশ্চিত করা হবে। প্লেয়ার মনিটরিং সফটওয়্যার, হেলথ মনিটরিং, ম্যাচ অ্যানালাইসিস সফটওয়্যারসহ আধুনিক প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার বাংলাদেশ মহিলা জাতীয় ফুটবল দলের জন্য নিশ্চিত করা হবে।
উন্নয়ন প্রকল্প:
১. গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সহায়তায় আন্তর্জাতিক মানের ফুটবল স্টেডিয়ামের সংখ্যা বৃদ্ধির উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
২. দেশের নূন্যতম ৪টি স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা আয়োজনের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা এবং বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের ভেন্যুসমূহে মাঠের মান উন্নয়নকল্পে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা।
৩. ক) ফিফা ফরোয়ার্ড প্রজেক্টের আওতায় ঢাকার বাহিরে নারী/পুরুষ ফুটবল দলসমূহের বছরব্যাপী প্রশিক্ষণ প্রদানের লক্ষ্যে দ্রুততম সময়ে ‘বাফুফে টেকনিক্যাল সেন্টার’ স্থাপনের কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা।
খ) মতিঝিলস্থ বাফুফে ভবনের ৪র্থ তলায় চলমান ‘এলিট ওমেন্স ট্রেনিং প্রোগ্রাম’ এর সুযোগ-সুবিধাসমূহ নূন্যতম ৪ তারকা হোটেলের সমমানে উন্নীত করণের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
গ) বাফুফে ভবন সংলগ্ন আর্টিফিসিয়াল টার্ফ এবং বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামের আর্টিফিসিয়াল টার্ফ এর মেয়াদ শেষে পুনরায় উন্নতমানের আর্টিফিসিয়াল টার্ফ স্থাপন করা হবে।
৪. জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে কাজ করে ‘বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ’ এ অংশগ্রহণকারী ক্লাবসমূহের হোম ভেন্যুর প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হবে।
৫. বাফুফের আওতাধীন সদস্য সংস্থাসমূহের কর্মকর্তাবৃন্দসহ প্রাক্তন খেলোয়াড়, রেফারি ও প্রশিক্ষকবৃন্দের জন্য মতিঝিলস্থ বাফুফে ভবনে সকল সুযোগ সুবিধা সম্বলিত (ইন্টারনেট/ওয়াইফাই, এসি, টিভি, ডেস্কটপ, ইন্টারকম, সংবাদ পত্র ইত্যাদি) ‘মেম্বার্স/গেস্ট কর্নার’ স্থাপন করা হবে।
৬. বাফুফের জন্য আধুনিক ও যুগোপযোগী ওয়েব সাইট ও ফেসবুকসহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম নিশ্চিত করা হবে।
৭. মতিঝিলস্থ বাফুফে ভবনে ক্রীড়া সাংবাদিকগণের জন্য সকল সুযোগ সুবিধা সম্বলিত (ইন্টারনেট/ওয়াইফাই, এসি, টিভি, ডেস্কটপ, সংবাদ পত্র ইত্যাদি) ‘মিডিয়া সেন্টার’ স্থাপন করা হবে।
৮. আগামী ডিসেম্বর, ২০২১ সালের মধ্যে মতিঝিলস্থ বাফুফে ভবনে একটি আধুনিক মানের জিম প্রতিষ্ঠা করা হবে।
টেকনিক্যাল:
১. দেশের প্রতিটি বিভাগে পর্যায়ক্রমে ফুটবল সেন্টার প্রতিষ্ঠা করা যার মাধ্যমে খেলোয়াড়দের জন্য আন্তর্জাতিক মানের অনাবাসিক উন্নত প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা হবে।
২. বাফুফে কর্তৃক প্রতি মাসে দেশের নূন্যতম একটি জেলায় দুই দিনব্যাপী ‘ফুটবল ফেস্টিভ্যাল’ আয়োজন করা হবে - একদিন বয়েজ ফেস্টিভ্যাল ও একদিন গার্লস ফেস্টিভ্যাল আয়োজিত হবে।
৩. ক) মতিঝিলস্থ বাফুফে ভবনে ‘এলিট ওমেন্স ট্রেনিং প্রোগ্রাম’ এবং ঢাকার বেরাইদে ‘বাফুফে-ফর্টিজ ফুটবল একাডেমি’র কার্যক্রম চলমান রাখা।
খ) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কর্তৃক আয়োজিত ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট (বালক অ-১৭)’ ও ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট (বালিকা অ-১৭)’, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট’ ও ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট’, ক্রীড়া পরিদপ্তর কর্তৃক আয়োজিত ‘ডেভেলপমেন্ট কাপ ফুটবল’সহ বাফুফে কর্তৃক আয়োজিত ‘শেখ রাসেল অ-১০ জাতীয় জুনিয়র ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ’ হতে প্রাপ্ত প্রতিভাবান ফুটবল খেলোয়াড়গণকে দীর্ঘমেয়াদী প্রশিক্ষণ প্রদানের লক্ষ্যে ‘বাফুফে ফর্টিজ ফুটবল একাডেমি’র এবং ‘বাফুফে টেকনিক্যাল সেন্টার’ এর আওতাভুক্ত করা হবে।
৪. বাফুফে কোচিং এডুকেশন বর্তমানে ‘এএফসি এ কোচিং কনভেনশন’ পর্যায়ে আছে যা আগামীতে ‘এএফসি প্রো কনভেনশন’ পর্যায়ে উন্নীত করার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
৫. সার্টিফিকেট অর্জনকারী ফুটবল প্রশিক্ষকবৃন্দের কর্মক্ষেত্র/পরিধি বৃদ্ধির লক্ষ্যে ক্লাব লাইসেন্সিং পদ্ধতি অনুসরণসহ পর্যায়ক্রমে অন্যান্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
৬. ক) তৃণমূল/গ্রাসরুট কার্যক্রমসমূহ সুপরিকল্পিতভাবে সম্পাদনের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে ‘এএফসি গ্রাসরুট সিলভার অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করা।
খ) ‘এএফসি এলিট ইয়ুথ স্কিম’ এর আওতায় বাফুফে ফুটবল একাডেমিকে নূন্যতম ‘এএফসি ১ স্টার’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করা।
৭. দেশের আনাচে কানাচে ব্যক্তিগত ও বেসরকারি উদ্যোগে পরিচালিত একাডেমিসমূহকে বাফুফের ‘একাডেমি অ্যাক্রিডিটেশন স্কিম’ এর অধীনে একটি কাঠামোর আওতায় আনতঃ বাফুফে কর্তৃক টেকনিক্যাল সহযোগিতা প্রদানসহ তাদের অংশগ্রহণে প্রতি বছর ‘একাডেমি ফুটবল টুর্নামেন্ট/প্রতিযোগিতা’ আয়োজনসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকা- পরিচালনা করা হবে।
৮. মহিলা ফিফা রেফারির সংখ্যা বৃদ্ধিকরণসহ এএফসি’তে এলিট রেফারির সংখ্যা বৃদ্ধির প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
৯. ‘অনাবাসিক রেফারিজ একাডেমি’ এর কার্যক্রম শুরুর লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।