পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অস্ত্র আইনে করা মামলায় রিজেন্ট গ্রুপ ও হাসপাতালের চেয়ারম্যান সাহেদ ওরফে সাহেদ করিমের সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদন্ড প্রত্যাশা করছে রাষ্ট্রপক্ষ। গতকাল ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালতে যুক্তি উপস্থাপন শেষ করে রাষ্ট্রপক্ষ।
যুক্তি উপস্থাপনে সাহেদের সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদন্ড প্রত্যাশা করেন ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আব্দুল্লাহ আবু। রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে সাহেদের আইনজীবীও যুক্তি উপস্থাপন শুরু করেন। গতকাল সাহেদের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন শেষ না হওয়ায় আগামী রোববার পরবর্তী দিন ধার্য করেন আদালত।
এর আগে গত বুধবার অস্ত্র আইনে করা মামলায় নিজেকে সম্পূর্ণ নির্দোষ দাবি করে ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেন সাহেদ করিম। আদালতে আত্মপক্ষ সমর্থনে এ দাবি করেন তিনি। এ সময় আদালত তাকে সাফাই সাক্ষী দিবেন কি না- এমন প্রশ্ন করলে সাহেদ বলেন, আমি সাফাই সাক্ষী দিব না। এরপর আদালত রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তি উপস্থাপনের জন্য বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেন।
উল্লেখ্য, গত ১৫ জুলাই সাতক্ষীরার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে সাহেদকে গ্রেফতার করে র্যাব। পরে হেলিকপ্টারে করে তাকে ঢাকায় আনা হয়। পরদিন করোনা পরীক্ষার নামে ভুয়া রিপোর্টসহ বিভিন্ন প্রতারণার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় সাহেদের ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
এরপর তাকে নিয়ে উত্তরায় অভিযানে যায় ডিবি পুলিশ। অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় ডিবি পুলিশের পরিদর্শক এস এম গাফফারুল আলম তার বিরুদ্ধে উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলা করা হয়।
৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর হাকিম মোর্শেদ আল মামুন ভূঁইয়ার আদালতে আসামি সাহেদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক মো. শায়রুল। ২৭ আগস্ট ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।