পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : মানবতাবিরোধী অপরাধের ট্রাইব্যুনালে মৃত্যুদ-প্রাপ্ত মীর কাসেম আলীর আপিলের ওপর আসামিপক্ষের প্রাথমিক যুক্তি উপস্থাপন শেষে রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শুরু হয়েছে।
গতকাল বুধবার পঞ্চম দিনের শুনানি নিয়ে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শুনানি মুলতবি করেন। বেঞ্চের অপর চার সদস্য হলেনÑ বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী, বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার ও বিচারপতি মোহাম্মদ বজলুর রহমান। আদালতে আসামিপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন এসএম শাহজাহান। এসময় খন্দকার মাহবুব হোসেন উপস্থিত ছিলেন। অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম সাংবাদিকদের বলেন, আসামিপক্ষ প্রাথমিক বক্তব্য শেষ করেছে। ২৩ তারিখে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে আমরা আমাদের বক্তব্য তুলে ধরব। আমি আশা করি ২৩ বা ২৪ তারিখের ভেতরে মামলার শুনানিটা শেষ হয়ে যাবে। খন্দকার মাহবুব বলেন, আমরা দেখিয়েছি, ওই মামলায় প্রথমত কাসেম আলীর সরাসরি কোনো সম্পৃক্ততা নাই। আমরা আরও দেখিয়েছি, সাক্ষীরা অবাস্তব ও শেখানো বক্তব্য দিয়েছে। তাদের জেরায় প্রকাশ পেয়েছে সঠিক কথা বলছে না। সব কিছু বিবেচনা করে আপিল বিভাগ মীর কাসেম আলীকে খালাস দেবে বলে আশা প্রকাশ করেন আসামির আইনজীবী। ২০১৪ সালের ২ নভেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য কাসেম আলীকে মৃত্যুদ- দেয়। ওই বছর ৩০ নভেম্বর আপিল করেন তিনি। দেড়শ পৃষ্ঠার মূল আবেদন ও এক হাজার ৭৫০ পৃষ্ঠার নথিপত্রসহ করা আপিলে মীর কাসেম সাজা বাতিল চেয়ে খালাস চান। ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে মীর কাসেমের আপিলের ওপর ৯ ফেব্রুয়ারি শুনানি শুরু হয়। গতকাল আসামিপক্ষের যুক্তি শেষ করে রাষ্ট্রপক্ষে শুরু হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।