Inqilab Logo

রোববার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭ আশ্বিন ১৪৩১, ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

৩০ পেরুলো ‘মি. বিন’

বিনোদন ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১২:০১ এএম

তিন দশক পেরিয়ে আজও সবুজ ‘মি. বিন’। মূল চরিত্রে ফিজিক্যাল কমেডিতে বিশ্বের শীর্ষ অভিনেতা রোয়ান অ্যাটকিনসন মনে করেন এক পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে এক শিশুকে ধারণ করার কারণেও বিন চরিত্রটি সবার কাছে প্রিয়। অ্যাটকিনসন বলেন, “আমি সব সময়ই বিশ্বাস করতাম ‘মি. বিন’ সাফল্য পাবে। কমেডি ফ্র্যাঞ্চাইজটি মূলত দৃষ্টিগ্রাহ্য, আর চরিত্রটি একজন পূর্ণবয়স্ক পুরুষের শরীরে শিশুর বাস বলেই তা সম্ভব হয়েছে। সার্বজনীনভাবে বিশ।বের সব জায়গায়ই শিশুদের আচরণ একই রকম, তাই মি. বিনকে সবাই দ্রুত চিনতে পারে।” ৩০ বচর পরও ‘মি. বিন’ সবার কাছে গ্রহণযোগ্য কেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “কারণ তার শিশুসুলভ, যথেচ্ছাচারী আচরণ সহজাতভাবেই হাস্যোদ্রেককারী।” সিরিজটি চলচ্চিত্রায়নের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি বলেন, “শুটিং সবসময়ই খুব পরিশ্রমসাধ্য ছিল।” তিনি জানান অন্য সহশিল্পীরা সবসময় তার পাশে দাঁড়িয়েছে। তিনি বলেন : “তবে আমি উপভোগ করেছি। আমাদের সাফল্য উপভোগ করেছি। যদি একজন দর্শকের কাছেও মজাদার মনে হয় আমরা সফল।” মি. বিন কি কথা বলতে চেয়েছে কখনও? “প্রায়ই, তাই প্রথম ‘মি. বিন’ চলচ্চিত্রে (‘বিন : দি আল্টিমেট ডিজাস্টার মুভি’, ১৯৯৭) সে অনেক কথা বলেছে। আমরা মনে করেছিলাম, সে কথা বললে আমরা গল্প বলতে পারব। নতুন কার্টুন পর্বগুলোতে কিন্তু সে বেশি কথা বলছে,” তিনি বলেন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: মি.বিন

১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ