প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত দুই নায়ক নায়িকা ফেরদৌস ও পূর্ণিমা করোনার কারণে বিরতি শেষে একসঙ্গে আবারো ক্যামেরার সামনে দাঁড়াবেন। নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুল পরিচালিত ‘গাঙচিল’ সিনেমার শুটিং-এর মধ্যদিয়েই তারা দু’জন শুটিং-এ ফিরবেন। ওবায়দুল কাদেরের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত হচ্ছে এই চলচ্চিত্রটি। ফেরদৌস বলেন, ‘করোনার পরিস্থিতিতে আসলে কোনভাবেই শুটিং করা সম্ভব নয়। তারপরও বিভিন্ন পরিচালক সিনেমায় কাজ করার জন্য যোগাযোগ করছেন। আমার পরিবারের কথা ভাবনায় রেখেই আসলে শূটিং করতে পারছি না। অনেকেই বলছেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুটিং-এ যাবেন তারা। কিন্তু আদৌ কী স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুটিং করা যায়? নাটকের শুটিং স্বাস্থ্যবিধি মেনে কেউ কেউ করছেন। আবার করোনায় আক্রান্ত হবারও খবর পাচ্ছি। আমি মনে করি, পরিবার আমার কাছে সবার আগে। পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাটা জরুরী। কারণ, আমার স্ত্রী, আমার দুই মেয়ের কথা ভাবতেই হবে। বাইরে গিয়ে শুটিং করে আমাকে বাসাতেই ফিরতে হবে। তবে যদি শূটিং-এ ফিরি তাহলে গাঙচিল দিয়েই ফিরবো। সিনেমাটির কাজ দ্রæত শেষ করে দর্শকের সামনে নিয়ে আসা উচিত।’ পূর্ণিমা বলেন, ‘লকডাউনের দিনগুলোতে আমি ঘর থেকে একদমই বের হইনি। এরপরও অনেকের কাছে স্বাভাবিক মনে হলেও আসলে করোনা পরিস্থিতির সার্বিক অবস্থা ভালো নয়। যে কারণে আমি এখনো কাজে ফেরার সিদ্ধান্ত নেইনি। আমার কাছে অন্য সবারই মতো পরিবারের নিরাপত্তা আগে। আমার মেয়ে আরশিয়া’র জন্যই সবচেয়ে বেশি দু:শ্চিন্তা। তার নিরাপত্তাটাই বেশি জরুরী। যদি ঠিকঠাক মতো স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুটিং করা হয়, তাহলে ভেবে দেখা যেতে পারে। যেহেতু গাঙচিল’র কাজটা শেষ করা জরুরী, তাই এর মধ্য দিয়েই কাজ শুরু করবো।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।