পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশের চিলাহাটি ও ভারতের হলদিবাড়ি হয়ে সরাসরি ভারত-বাংলাদেশ ট্রেন চলাচল আগামি ১৬ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে। বাংলাদেশের বিজয় দিবস উপলক্ষে সেদিন দু’দেশের প্রধানমন্ত্রী ওই রেল পথ যোগাযোগের উদ্ভোধন করবেন। এর আগেই রেল লাইন স্থাপনের কাজ শেষ করা হবে। ভারতের সাথে পঞ্চম রুট হিসাবে রেল যোগাযোগ চালু হলে বাংলাদেশের সাথে ভারত, নেপাল ও ভুটানের কম খরচে ব্যবসা বানিজ্য স্থাপন হবে। সেই সাথে এটি হবে দেশের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ও লাভ জনক রেলপথ।MZ শুক্রবার (২৮ আগস্ট) নীলফামারীর ডোমার উপজেলার চিলাহাটি রেলষ্টেশন হতে ভারতের সীমানা পর্যন্ত ৬.৭২৪ কিলোমিটারের মধ্যে ৬.২৫০ কিলোমিটার রেললাইন স্থাপন কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। মন্ত্রী বলেন, অবিভক্ত ভারতের রেল যোগাযোগপর এটিই প্রধান পথ ছিল। পাকিস্তান ভারত ভাগ হওয়ার পরেও ১৯৬৫ সাল পর্যন্তও এট চালু ছিল। কলকাতা থেকে এ পথে ট্রেন চলাচল করতো। সেই রেল যোগাযোগটি ১৯৬৫ সালের পাক ভারত যুদ্ধের সময় বন্ধ হয়ে যায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরন্দ্রে মোদীর সঙ্গে যে সোনালী অধ্যায়ের সূচনা করেছে তারই ফলশ্রুতিতে এই রেলপথ পূণরায় চালুর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত জুন মাসে এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে আমরা মহা দূর্যোগের মধ্যে আছি। সে কারণে আমাদের অর্থনৈতিক ও উন্নয়ন কর্মকান্ড বাধাগ্রস্থ হয়েছে। তার পরেও স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় এ প্রকল্পটি অনেকটা চলমান আছে। চিলাহাটি প্রবেশ করলে ঠিকাদারি প্রতিষ্টান ম্যাক্স ইন ফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড চত্বরে পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে মন্ত্রীকে গার্ড অব অনার প্রদাণ করা হয়। এরপর তিনি সরাসরি চলে যান বাংলাদেশ সীমান্তের জিরো পয়েন্টে। সেখানে তিনি রেল লাইনের কাজের অগ্রতি পরিদর্শন করেন। পরে চিলাহাটি রেল ষ্টেশনের পূর্ব কোণে প্রায় ৯ একর জমি অধিগ্রহণের জন্য জমি মালিকদের সাথে কথা বলেন। তিনি এলাকাবাসিদের উদ্দ্যেশ্যে বলেন, চিলাহাটি রেল স্টেশনটি আন্তর্জাতিক রেল স্টেশন হিসেবে কাজ এগিয়ে চলেছে । এ সময় রেলপথ মন্ত্রীর সাথে উপস্থিত ছিলেন, নীলফামারী-১ আসনের সংসদ সদস্য আফতাব উদ্দিন সরকার, রেলওয়ে সচিব সেলিম রেজা,রেলওয়ে পশ্চিম জোনের মহাপরিচালক মিহির কান্তি গুহ, অতিরিক্ত মহাপরিচালক মঞ্জিরুল আলম চৌধুরী, নীলফামারী জেলা প্রশাসক হাফিজুর রহমান চৌধুরী, নীলফামারী জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোখলেছুর রহমান পিপিএম বিপিএম সহ রেলওয়ে পশ্চিম জোনের কর্মকর্তাগণ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।