Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

মিয়ানমারে বিদ্রোহ অবসানের চেষ্টায় সু চি এনেছেন শান্তি আলোচনা

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২০ আগস্ট, ২০২০, ৯:৪৪ পিএম

২০১৬ সালের কথা। অং সান সু চি তখন ‘২১ শতক পাংলং কনফারেন্স’ আয়োজন করছিলেন। ১৯৪৮ সালে মিয়ানমার প্রতিষ্ঠার পর থেকে শুরু হওয়া নানা জাতিগোষ্ঠীর বিদ্রোহের অবসান ঘটানোর উদ্দেশ্যে আয়োজিত বেশ কয়েকটি শান্তি আলোচনার প্রথমটি ছিল সে সম্মেলন। -দ্য ইকোনমিস্ট

১৯ শে আগস্ট থেকে ২২শে আগস্ট পর্যন্ত রাজধানী নেপিডোতে ফের আলোচনায় সু চি, মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও সংখ্যালঘু জাতিগোষ্ঠীর দলগুলো, আদতে কি কিছু অর্জন করবে? আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় নির্বাচনের আগে এটাই মিয়ানমারের বিদ্রোহ অবসানের শেষ চেষ্টা। তবে এখন সবার মনে একটাই প্রশ্ন: ভুলটা কোথায় হয়েছিল? সেনাবাহিনীও শান্তি আলোচনায় সহায়তা করছে না। সু চি সেনাবাহিনীকে বিদ্রোহীদের সঙ্গে মিটমাট করে নিতে বাধ্য করার ক্ষমতা রাখেন না।

২০১৯ সালের শুরু থেকে আরাকান আর্মির সঙ্গেও সংঘাত তীব্র করেছে সেনাবাহিনী। ২০১৫ সালে দলটিকে এনসিএ’তে স্বাক্ষর করতে দেয়নি সেনাবাহিনী। বহু বছর ক্ষমতায় থেকেও কোনো ফল না নিয়ে ফের নির্বাচনে ভোটারদের সামনে দাঁড়ানোর চিন্তা থেকেই আবার কাজে নেমেছেন সু চি। সরকার কেবল ‘মুখ বাঁচাতে’ নির্বাচনের আগ দিয়ে এই সম্মেলনের আয়োজন করেছে। এতে করে দেশজুড়ে বিদ্যমান লড়াই থামবে না। কাচিন, কায়িন ও শান রাজ্যে বিচ্ছিন্নভাবে আজও সংঘর্ষ বিদ্যমান।

 

 



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: সু চি

১১ জানুয়ারি, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ