পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পূর্ব সুন্দরবনের কচিখালী অভয়ারণ্য এলাকার পক্ষিরচর থেকে ৭ জন হরিণ শিকারিকে আটক করেছে বন রক্ষীরা। এসময় তাদের কাছ থেকে একটি ট্রলারসহ হরিণ শিকারের ফাঁদ ও জাল জব্দ করা হয়। গতকাল শনিবার ভোর ৫ টার দিকে জ্ঞানপাড়া টহল ফাঁড়ির বন রক্ষীরা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শিকারিদের আটক করে।
বন বিভাগের শরণখোলা রেঞ্জ কর্মকর্তা (এসিএফ) মো. জয়নাল আবেদীন জানান, পাথরঘাটা উপজেলার জ্ঞানপাড়া এলাকার কুখ্যাত হরিণ শিকারী আর্ধশতাধিক মামলার আসামি মালেক গোমস্তার সহযোগী ইব্রাহীম বিশ্বাস তার লোকজন নিয়ে সুন্দরবনে যায়। এ খবর পেয়ে জ্ঞানপাড়া টহল ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. সাদিক মাহমুদ বন রক্ষীদের নিয়ে বনে তল্লাশি অভিযান চালায়। একপর্যায়ে ভোর ৫টার দিকে কচিখালীর পক্ষিরচর থেকে তাদের আটক করতে সক্ষম হয়।
আটককৃতরা হচ্ছে- পাথরঘাটা উপজেলার দক্ষিণ চরদুয়ানী গ্রামের মুনসুর আলী বিশ্বাসের পুত্র দলনেতা ইব্রাহীম বিশ্বাস (৩৫), ইব্রাহিমের পুত্র মো. ইউনুচ (১৮), একই গ্রামের মো. ইসমাইলের পুত্র মো. মোস্তফা (৩০), পাথরঘাটার উপজেলার সায়রাবাদ গ্রামের আ. হকের পুত্র শুকুর আলী (১৯), উত্তর কাঠালতলী গ্রামের আ. হামিদের পুত্র ইলিয়াস (৩০), তালুকের চরদুয়ানী গ্রামের হাবিব মোল্লার পুত্র রাজু (২৫) ও মঠবাড়িয়া উপজেলার নলি গ্রামের আ. ছালাম কাজির পুত্র জাকির কাজি (৩৫)।
এসময় তাদের কাছ থেকে একটি ইঞ্জিন চালিত ট্রলার, ২শ’ হাত ইলিশের জাল ও ২শ’ হাত নাইলনের তৈরি হরিণ শিকারের ফাঁদসহ কয়েকটি দা ও ছুরি জব্দ করা হয়।
আটককৃতদের বন আইনে মামলা দিয়ে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হবে। আটক হরিণ শিকারি ইব্রাহিম বিশ্বাস প্রায় দুই মাস আগে কটকা অভয়ারণ্য এলাকার ছাপড়াখালি এলাকা থেকে হরিণসহ বন বিভাগের হাতে আটক হয়েছিল বলে এসিএফ জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।