Inqilab Logo

শনিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

আশায় গুড়ে বালি

নওগাঁ জেলা সংবাদদাতা : | প্রকাশের সময় : ৩০ জুলাই, ২০২০, ১২:০২ এএম


প্রতিবছর কোরবানি ঈদ মৌসুমে সীমান্তবর্তী সাপাহার উপজেলা দিয়ে বানের পানির মত ভারত থেকে গবাদী পশু আসলেও এবারে ব্যতিক্রম ঘটেছে। সীমান্তে কঠোর নজরদারীতে গবাদি পশু আমদানী বন্ধ থাকলেও স্থানীয় খামারিরা তাদের পালিত গবাদি পশু নিয়ে দারুণ বিপাকে পড়েছেন। এবার পশুর হাটে বিক্রেতার তুলনায় ক্রেতার সংখ্যা একেবারে নগন্য বললেই চলে। সাপাহার, পোরশা ও নিয়ামতপুর উপজেলার সাধারণ খামারিদের পাশাপাশি অনেক দরিদ্র পরিবারের লোকজন লাভের আশায় অন্তত দু-একটি করে পশু পালন করেছিলেন। তাদের ধারণা সারা বছর গরু পালন করে কোরবাানর সময় হয়ত একটু লাভের মুখ দেখবেন। এখন তাদের সে আশায় গুড়ে বালি। সাধারণ খামারিদের পাশাপাশি তারাও লোকশানের মুখে পড়ে হতাশায় ভুগছেন।
তিন উপজেলার প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তারা বলছেন, সাপাহার উপজেলায় ছোট বড় ৩০০০ খামারে কোরবানির জন্য প্রায় ১৪৬৮২টি গরু প্রস্তুত রয়েছে। অনেকেই লাভ ছাড়াই তাদের গরু বিক্রি করছেন। এছাড়া বাজার মূল্য কম থাকায় অনেকে পরবর্তীতে লাভের আশায় তাদের গরু খামারেই রেখে দিচ্ছেন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ঈদ-মৌসুম

৩০ জুলাই, ২০২০
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ