মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
সীমান্তবর্তী কালাপানি, লিম্পিয়াধুরা, লিপুলেখ এবং গুঞ্জিতে নেপালিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে ভারত সরকার। ইতিমধ্যে তারা নেপালের দারচুলার জেলা প্রশাসন অফিসে চিঠি দিয়ে প্রবেশ বন্ধ করতে অনুরোধ জানিয়েছে।
ভারতের ধরচুলা জেলা কর্মকর্তা অনিল কুমার শুক্লা ১৪ জুলাই নেপারের দারচুলার প্রশাসন অফিসে একটি ই-মেইল প্রেরণ করেন। সেখানে বলা হয়, অঞ্চলগুলিতে নেপালিরা ‘অবৈধভাবে’ প্রবেশের চেষ্টা করছেন। সীমান্তে এ জাতীয় ‘অবৈধ’ পারাপার উভয় দেশের প্রশাসনের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করবে বলে শুক্লা নেপালি পক্ষকে ‘অবৈধ’ ক্রসিং বন্ধ করার এবং ভারতীয় পক্ষকে এ জাতীয় কোনও কর্মকাণ্ড সম্পর্কে অবহিত করার আহ্বান জানিয়েছেন।
নেপালের দারচুলার প্রধান জেলা কর্মকর্তা শরদ কুমার পোখরেল বলেছিলেন, ‘নেপালিদের অঞ্চলগুলিতে প্রবেশ নিষিদ্ধ করার ভারতীয় সিদ্ধান্তের বিষয়ে আমরা একটি চিঠি এবং ফোন কল পেয়েছি।’ তিনি বলেন, অঞ্চলগুলিতে যাওয়ার সময় কাইকে বাধা দেয়া হচ্ছে না বলে স্থানীয়রা তাকে জানিয়েছেন। নেপাল এই অঞ্চলগুলিকে নিজের বলে দাবি করে নতুন সংশোধিত মানচিত্র জারি করেছে, তবে ভারতও দাবি করেছে যে, অঞ্চলগুলি ভারতের অংশ।
এর আগে ছঙ্গারুর গাগায় নেপালের সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী একটি সীমান্ত ফাঁড়ি স্থাপনের পরে ভারত কালাপানি অঞ্চলে নেপালিদের চলাচলে কঠোরতা আরোপ করে। ফাঁড়ি স্থাপনের পরে, ইন্সপেক্টর লিলি বাহাদুর চাঁদের নেতৃত্বে একটি নেপালে পুলিশ দল প্রথমবারের মতো কালাপানির দিকে যাত্রা করেছিল। তবে তারা কাউওয়া পেরিয়ে যাওয়ার সময় ভারতীয় নিরাপত্তা কর্মীরা তাদের বাধা দিয়েছিল।
স্থানীয় সূত্রে খবর, কালাপানিতে ভারতীয় সুরক্ষা বাহিনী আগে যেখানে ছিল, সেখান থেকে নেপালের আরও এক কিলোমিটার ভেতরে এসে তারা পাথর দিয়ে ব্যারিকেড তৈরি করেছে। কালাপানি থেকে ছাঙ্গারু দূরত্ব ১৪ কিলোমিটার।
গত ১৩ জুলাই নেপালের সরকার ছাঙ্গারু গাগায় সীমান্তরক্ষীদের একটি ঘাঁটি স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কাউয়া ও টিনকারেও পুলিশের আউটপোস্ট স্থাপনের কথা রয়েছে। তদুপরি, নেপালি সেনাবাহিনী ব্যাসের ঘটিবাজারে একটি শিবির স্থাপন করে সেখান থেকে ছাঙ্গারু অবধি রাস্তা তৈরি করতে শুরু করছে। তারা দারচুলা-টিনকার রাস্তাটিও নির্মাণের কাজ করছে। ছাঙ্গারুতে ঘাঁটি স্থাপনের প্রস্তুতিও নিয়েছে নেপালি সেনাবাহিনী। সূত্র: দ্য হিমালয়ান টাইমস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।