পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ দেশের বন্যা পরিস্থিতির চরম অবনতিতে লাখ লাখ মানুষ পানিবন্দি হওয়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ানোর আহবান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, প্রবল বর্ষণ এবং পাহাড়ি ঢলের কারণে দেশের অনেক নদ নদীর পানি বিপদ সীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ভারত ও বাংলাদেশের ওপর দিয়ে প্রবাহিত বিভিন্ন নদ নদীতে দেয়া ভারতের বাঁধগুলো খুলে দেয়ায় উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় নদ নদীর ভাঙ্গণও বৃদ্ধি পাচ্ছে। তিনি বলেন, বন্যা কবলিত অঞ্চলে খাদ্য ও বিশুদ্ধ খাবার পানির সঙ্কট তীব্র আকার ধারণ করেছে। তিনি আরো বলেন, খাদ্যহীন ও আশ্রয়হীন কোটি মানুষের দুর্দশা মারাত্মক আকার ধারণ করেছে।
গতকাল শনিবার বিকেলে পল্টনস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর নির্বাহী পরিষদের এক সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, আলহাজ আমিনুল ইসলাম, নগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ, মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, কেএম আতিকুর রহমান, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, মুফতি দেলাওয়ার হোসাইন সাকী, মাওলানা লোকমান হোসাইন জাফরী, আলহাজ্ব হারুন অর রশিদ, মুফতী হেমায়েতুল্লাহ, ।
ইউনুছ আহমাদ আরো বলেন, দেশের এ দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতিতে সাহায্য নিয়ে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য দল মত নির্বিশেষে সকলেরই এগিয়ে আসা উচিত। সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত বন্যার্তদের সাহায্যার্থে কোনো তৎপরতা জনগণের নিকট দৃশ্যমান হয়নি। তিনি সমাজের বিত্তশালী ব্যক্তিবর্গ এবং বিশেষভাবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সর্বস্তরের জনশক্তিকে বন্যার্তদের সাহায্যার্থে চলমান তৎপরতা আরো বৃদ্ধি করার ও তা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।