মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
মানুষের রক্ত খাওয়ার ব্যাপারটা মশার মধ্যে কিভাবে এসেছে? এই প্রশ্নের জবাব খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু কারণটা যথেষ্ট অবাক করা। বলা হচ্ছে, শুরুতে মশা রক্ত খাওয়ায় অভ্যস্ত ছিল না। পরে এটি ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হয়েছে।
মশা শুকনো এলাকায় থাকায় মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর রক্ত খাওয়া শুরু করে। যখনই আবহাওয়া শুকনো থাকে এবং মশা প্রজননের জন্য পানি পায় না, তখন মানুষ বা প্রাণীর রক্ত খেতে শুরু করে।
নিউ জার্সির প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা আফ্রিকার অ্যাডিস এজিপ্টি-এর মশা নিয়ে গবেষণা করেন। এই মশার কারণে জিকা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে। এর কারণেই ডেঙ্গু এবং পীত জ্বরও হয়।
নিউ সায়েন্টিস্টে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুসারে আফ্রিকার মশার মধ্যে নানান ধরনের এডিস এজিপ্টি মশা রয়েছে। সব প্রজাতির মশা রক্ত পান করে না। তারা অন্য কিছু খেয়ে বা পান করে বেঁচে থাকে।
প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক নোহ রোজ জানিয়েছেন, কেউ এখনও বিভিন্ন প্রজাতির মশার ডায়েট নিয়ে গবেষণা করেনি। তিনি জানিয়েছেন, আফ্রিকার সাব-সাহারান অঞ্চলে ২৭টি জায়গা থেকে এডিস এজিপ্টি মশার ডিম নেওয়া হয়।
এরপর এদের রক্ত খাওয়ার ধরণ বুঝতে ছেড়ে দেওয়া হয় একটি ল্যাব বক্সে। এরপরই দেখা যায় বিভিন্ন প্রজাতির এডিস ইজিপ্টি মশার খাবার সম্পূর্ণ ভিন্ন। বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে বলছেন, রক্ত খাওয়ার বিষয়টি কয়েক হাজার বছরে মশার অভ্যন্তরে এসেছে। পর পর শহর গড়ে উঠতে থাকায় পানি কমে যাওয়ায় তারা মানব দেহ ও অন্যান্য প্রাণী থেকে রক্ত খেতে শুরু করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।