রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সংবাদদাতা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জের ধরে শনিবার রাতে আনোয়ার হোসেন ওরফে আনু মিয় (৩৮) নামে এক ইউপি সদস্যকে (মেম্বার) কুপিয়ে হত্যা করেছে তার প্রতিপক্ষের লোকজন। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে গতকাল রোবরার সকালে সেন্দ বাজার থেকে দানা মোল্লা ও মুসা নামে দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। রাত ১১টার দিকে সদর উপজেলার রামরাইল ইউনিয়নের সেন্দ গ্রামের নোহাটি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত আনোয়ার রামরাইল ইউনিয়ন পরিষদের ৯নং ওয়ার্ডের সদস্য ছিলেন। স্থানীয়রা জানান, সদ্য সমাপ্ত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে রামরাইল ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডে সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে আনোয়ার হোসেনের নিকট পরাজিত হন অপর সদস্য প্রার্থী ইয়াছিন মিয়া। এরপর থেকেই উভয়পক্ষের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়। এ বিরোধের জের ধরে শনিবার রাতে ইউপি সদস্য আনোয়ার তার মেয়ের জামাতা ছিনু মিয়াকে (২৬) নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে ইয়াছিন মিয়ার সমর্থকরা তাদের পথরোধ করেন। এ সময় তারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে আনেয়ার ও ছিনুকে এলোপাতাড়ি ভাবে কোপাতে থাকেন। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আনোয়ারকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকায় প্রেরণ করে। এরপর ঢাকায় নেয়ার পথে রাত ১টার দিকে ভৈরবে তার মৃত্যু হয়। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। তবে এখনও পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো মামলা দায়ের হয়নি বলেও জানান এসআই নারায়ণ। জেলার পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।