মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
কোভিড টিকা তৈরির মাঝ পথেই পদত্যাগ করলেন ভারতের মেডিক্যাল সায়েন্টিস্ট ড. গগনদীপ কাং । রোটাভাইরাস ভ্যাকসিন প্রস্তুতেরও পুরোধা ছিলেন তিনি। তিনিই এবার বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে থাকা ট্রান্সলেশনাল হেলথ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ইনস্টিটিউট-এর এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টরের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। - ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস , নিউজ ১৮
সূত্রে জানা যায়, গগনদীপ কাং একজন ক্লিনিশিয়ান বিজ্ঞানী এবং ভারতের ভেলোরে অবস্থিত ক্রিস্টিয়ান মেডিক্যাল কলেজে গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল বিজ্ঞান বিভাগের একজন অধ্যাপক। এ ছাড়াও দেশটির ফরিদাবাদে অবস্থিত ভারত সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ স্বায়ত্বশাসিত ট্রান্সলেশনাল স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ইনস্টিটিউট-এর প্রধান কর্মকর্তা ছিলেন। ২০১৯ সালে তিনি ইংল্যান্ডের বিখ্যাত এবং মর্যাদাপূর্ণ রয়াল সোসাইটির ফেলো নির্বাচিত হন। সোসাইটির ৩৬০ বছরের ইতিহাসে তিনিই প্রথম ভারতীয় নারী যিনি এই সম্মানের অধিকারী হয়েছেন।
এই বিজ্ঞানী জানিয়েছেন , তিনি একেবারেই ব্যক্তিগত কারণে এই পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন। সম্প্রতি করোনা ভ্যাকসিন প্রস্তুতির ক্ষেত্রে তার ভূমিকা ছিল অপরিসীম। ড . কাং - এর নেতৃত্বে সারস - কভ - ২ ভাইরাসের বিরুদ্ধে অ্যান্টিজেন তৈরির কাজ চালাচ্ছিলেন অনেক গবেষক। কিন্তু মে মাসে হঠাৎই ইনস্টিটিউটিতে ‘ বন্ধ করে দেওয়া হয় ’ করোনা ভ্যাকসিন তৈরির কাজ । ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ ( আইসিএমআর )- এর এক সদস্য বলেন , আইসিএমআর জানতে পারে তাদের কাজের সঙ্গে বিজ্ঞানীর কাজ ‘ ওভারল্যাপ ’ করছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে দুই বিজ্ঞানী বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন ।
গতকাল সোমবার বিজ্ঞানী গগনদীপ কাং পদত্যাগের বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমকে বলেন , কমিটি ছেড়ে বেরিয়ে আসার সঙ্গে পদত্যাগের কোনো সম্পর্ক নেই। তিনি বলেন , আমি পদত্যাগ করেছি। গত বছরেই ছাড়তে চেয়েছিলাম। অনেক বছর বাড়ি থেকে দূরে রয়েছি। এবার আমার বাড়ি ভেলোরে ফিরে যেতে চাই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।