মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রী মাইক পম্পেও বলেন, নতুন আইনটি হংকং-এর স্বায়ত্ত্বশাসন খর্ব করবে বলে যুক্তরাষ্ট্র মনে করে। তাই চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির বর্তমান ও সাবেক নেতাদের ওপর এই ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হচ্ছে। তবে কোনো নেতার নাম উল্লেখ করেননি তিনি।-বিবিসি

চীনের পার্লামেন্টে ( ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেস - এনপিসি ) প্রস্তাবিত নিরাপত্তা আইনের ওপর আলোচনা হওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্র হংকং ইস্যুতে হার্ডলাইনে যাওয়ার ঘোষণা দিলো। এই রোববার এনপিসির স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠক শুরু হতে যাচ্ছে , সেখানে প্রস্তাবিত নিরাপত্তা আইন নিয়ে আলোচনা হবে ।

এই আইনে বলা হচ্ছে , হংকং যদি চীনের কর্তৃত্ব মানতে অস্বীকার করে , সেটি অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করার ক্ষমতা বেইজিং - এর থাকবে। আর এই আইনটি পাস হলেই প্রথমবারের মতো হংকং - এ নিজেদের নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করবে চীন । হংকং - এর গণতন্ত্রকামীরা চীনের এই পদক্ষেপে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। যে কোনো সময় নতুন মাত্রায় উত্তাল হয়ে উঠবে হংকং ।

পম্পেওর সাফ কথা, চীন ওই আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেয়ায় বেইজিং-এর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার সংকল্প করেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে চীন বলেছে , আমেরিকার সিদ্ধান্তটি ভুল এবং এটি প্রত্যাহার করা হবে বলে মনে করে চীন ।