মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ভারতের মতো চুক্তি করে সুইস ব্যাংকে রাখা বাংলাদেশিদের অবৈধ অর্থ ফেরত আনা সম্ভব।এমন মন্তব্য করে দেশের অর্থনীতিবিদসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা গত বছর সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোয় বাংলাদেশিদের রাখা ৫ হাজার ৪২৭ কোটি টাকা ফেরত আনতে সরকারের জোরালো পদক্ষেপ দাবি করেছেন।
তাঁরা বলছেন, ভারতের মতো চুক্তি করে সুইস ব্যাংকের টাকা ফেরত আনা সম্ভব। তবে তার জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছা লাগবে। একই সঙ্গে অর্থ পাচারকারীদের ওপর সামাজিক ও প্রশাসনিক চাপ তৈরির পাশাপাশি অর্থপাচারের ফাঁকফোকর বন্ধ করতে হবে।
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ড . আহসান এইচ মনসুর বলেন , এখন আর সুইস ব্যাংক আগের মতো গোপনীয়তা রক্ষা করে না। তাই ( বাংলাদেশিদের জমা অর্থ যে কিছুটা কমেছে ) এই ছোট পরিবর্তন বড় কোনো কিছু ইঙ্গিত করে না। তবে টাকা অন্য কোথাও যাচ্ছে কি না তা খুঁজতে হবে। সরকার চাইলেই সেটা করতে পারে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ গণমাধ্যমকে বলেন , ভারত সরকার চেষ্টা করে কিছু টাকা এনেছে। আমাদের কোনো সরকারই এভাবে চেষ্টা করেনি। আমি মনে করি , যখন যারা ক্ষমতায় থাকে অর্থ পাচারকারীরা তাদের আশ্রয় - প্রশ্রয়ে থাকে। সরকারের উচিত হবে , ভারতের আদলে চুক্তি করে সুইস ব্যাংকে কারা টাকা রাখছে তা খুঁজে বের করে তাদের আইনের আওতায় আনা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।