পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কক্সবাজারের টেকনাফ হোয়াইক্যং গহীন পাহাড়ে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে চার রোহিঙ্গা ডাকাত নিহত হয়েছে। এরা সবাই মিয়ানমারের শীর্ষ সন্ত্রাসী ও ডাকাত সর্দার বাংলাদেশে পালিয়ে আসা আবদুল হাকিমের দুই ভাই ও তাদের সহযোগী। ঘটনার সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে আবদুল হাকিম পালিয়ে যায়।
নিহতরা হলেন-মিয়ানমারের বড়ছড়ার মংডু থানার জানে আলমের ছেলে আবদুল হাকিম ডাকাতের ভাই বশির আহমদ, আবদুল হামিদ, তাদের ভগ্নিপতি মো. রফিক ও রক্কা। গতকাল শুক্রবার দুপুর ১২ টার দিকে উপজেলার হোয়াইক্যং-শামলাপুর মনতলী পাহাড়ের পাদদেশে এ ঘটনা ঘটে।
কক্সবাজার জেলা পুলিশ সুপার এবিএম মাসুদ হোসেন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ জানতে পারে, আবদুল হাকিমের নেতৃত্বে একটি ডাকাতদল অবস্থান করছে। এমন সংবাদে হোয়াইক্যং পাহাড়ি ঢালায় অবস্থান জেলা পুলিশের বিশেষ দল এই আস্তানা ঘেরাও করে ফেলে। এ সময় ডাকাতদলের সদস্যরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়লে, পুলিশ আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি ছুঁড়ে।
দু’পক্ষের গোলাগুলি থেমে গেলে ঘটনাস্থল থেকে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা ও অস্ত্রসহ গুলিবিদ্ধ আবদুল হাকিমের ভাই বশির আহমদ,আবদুল হামিদ, তাদের ভগ্নিপতি রফিক ও রইঙ্গা নামে ৪জন রোহিঙ্গাকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ডাকাত গ্রুপের সদস্যরা মারা যায়। ঘটনাস্থল থেকে ৪টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। উল্লেখ্য, কয়েক মাসে শীর্ষ হাকিম ডাকাত স্থানীয় ৭ জনকে অপহরণ করে। তাদের মধ্যে দুইজনকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।