মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
সম্প্রতি পৃথিবীতে প্রচলিত সিমেন্টের ব্যবহারের ধারণাই পাল্টে দিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুই প্রকৌশলী। লবণের সিমেন্ট আবিষ্কার করেছেন তারা। ওয়াইওয়াই নামক সংস্থার অন্যতম দুই প্রকৌশলী ওয়ায়েল আল আওয়ার ও কেনিচি তেরামোতো সংযুক্ত আরব আমিরাতের নির্লবণীকরণ প্ল্যান্টে এ সিমেন্ট আবিষ্কার করেন।
এই প্ল্যান্টগুলোতে সমুদ্রের পানি থেকে লবণ পৃথক করা হয়। দেশটির খনিজ সম্পদে ভরপুর সাবখাকে তারা নতুন এই সিমেন্ট তৈরির ক্ষেত্র হিসেবে বেছে নেন। কয়েকশ বছর ধরেই স্থাপত্য শিল্পে সাবখা ব্যবহার হয়ে আসছে। মিসরের মধ্যযুগীয় শহর সিউয়া তৈরিতে লবণের চাই (সাবখা) ব্যবহার করা হয়েছিল। নির্লবণীকরণ প্ল্যান্টের বর্জ্য পানি থেকে ওই দুই প্রকৌশলী নতুন ধরনের সাবখা তৈরি করেন। ওই বর্জ্য পানিতে লবণের উপস্থিতি না থাকলেও অন্য খনিজ উপাদান রয়েছে, যাকেই কাজে লাগায় প্রকৌশলীদ্বয়।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে নির্লবণীকরণ প্ল্যান্ট থেকে প্রতিদিন কমপক্ষে ২৮ মিলিয়ন কিউবিক মিটার বর্জ্য পানি ফেলে দেওয়া হয়। এই পানি ফের সাগরে ফেলে দেওয়া হলে সামুদ্রিক প্রাণীদের ক্ষতি হতে পারে। এই চিন্তা থেকে চলতি বছরের শুরুর দিকে ৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার বিনিয়োগে ‘রিথিংক ব্রেইন চ্যালেঞ্জ’ প্রকল্পের সূচনা করা হয়।
এই বর্জ্য পানির মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণে ম্যাঙ্গানিজ। বিজ্ঞানীরা ওই পানি থেকে ম্যাঙ্গানিজকে পৃথক করেন, যা দিয়েই মূলত সিমেন্ট তৈরি করা হয়। আবুধাবির নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সিভিল অ্যান্ড আরবান ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কামাল সেলিকের মতে, নতুন আবিষ্কৃত এই সিমেন্ট উৎপাদন খুব কঠিন নয়। সিমেন্টটি পরীক্ষার জন্য জাপানে পাঠানো হয়েছিল, সেখানে শক্তি ও অনমনীয়তা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়। প্রকৌশলী আল আওয়ারের মতে, প্রচলিত পোর্টল্যান্ড সিমেন্টের মতোই শক্তিশালী এই নতুন সিমেন্ট।
আধুনিক স্থাপত্য শিল্পে সিমেন্ট এক অনন্য অবদান। সুউচ্চ ইমারত থেকে শুরু করে দীর্ঘ সেতু নির্মাণে পর্যন্ত সিমেন্টের ব্যবহার হয়। প্রচলিত সিমেন্টের অনেক ব্যবহারের মধ্যেও কিছু নেতিবাচক দিক রয়েছে। সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুই প্রকৌশলী প্রচলিত সিমেন্টের ধারণা পাল্টে দিয়েছেন তাদের আবিষ্কৃত লবণের সিমেন্ট দিয়ে।
ওয়াইওয়াই নামক সংস্থার অন্যতম দুই প্রকৌশলী ওয়ায়েল আল আওয়ার ও কেনিচি তেরামোতো সংযুক্ত আরব আমিরাতের নির্লবণীকরণ প্ল্যান্টে এই সিমেন্ট আবিষ্কার করেন। এই প্ল্যান্টগুলোতে সমুদ্রের পানি থেকে লবণ পৃথক করা হয়। দেশটির খনিজ সম্পদে ভরপুর সাবখাকে তারা নতুন এই সিমেন্ট তৈরির ক্ষেত্র হিসেবে বেছে নেন। কয়েকশ বছর ধরেই স্থাপত্য শিল্পে সাবখা ব্যবহার হয়ে আসছে। মিসরের মধ্যযুগীয় শহর সিউয়া তৈরিতে লবণের চাই (সাবখা) ব্যবহার করা হয়েছিল। নির্লবণীকরণ প্ল্যান্টের বর্জ্য পানি থেকে ওই দুই প্রকৌশলী নতুন ধরনের সাবখা তৈরি করেন। ওই বর্জ্য পানিতে লবণের উপস্থিতি না থাকলেও অন্য খনিজ উপাদান রয়েছে, যাকেই কাজে লাগায় প্রকৌশলীদ্বয়।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে নির্লবণীকরণ প্ল্যান্ট থেকে প্রতিদিন কমপক্ষে ২৮ মিলিয়ন কিউবিক মিটার বর্জ্য পানি ফেলে দেওয়া হয়। এই পানি ফের সাগরে ফেলে দেওয়া হলে সামুদ্রিক প্রাণীদের ক্ষতি হতে পারে। এই চিন্তা থেকে চলতি বছরের শুরুর দিকে ৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার বিনিয়োগে ‘রিথিংক ব্রেইন চ্যালেঞ্জ’ প্রকল্পের সূচনা করা হয়।
এই বর্জ্য পানির মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণে ম্যাঙ্গানিজ। বিজ্ঞানীরা ওই পানি থেকে ম্যাঙ্গানিজকে পৃথক করেন, যা দিয়েই মূলত সিমেন্ট তৈরি করা হয়। আবুধাবির নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সিভিল অ্যান্ড আরবান ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কামাল সেলিকের মতে, নতুন আবিষ্কৃত এই সিমেন্ট উৎপাদন খুব কঠিন নয়। সিমেন্টটি পরীক্ষার জন্য জাপানে পাঠানো হয়েছিল, সেখানে শক্তি ও অনমনীয়তা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়। প্রকৌশলী আল আওয়ারের মতে, প্রচলিত পোর্টল্যান্ড সিমেন্টের মতোই শক্তিশালী এই নতুন সিমেন্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।