মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিলে নাইট্রিক অক্সাইউ সরাসরি ফুসফুসে পৌঁছে যায়। এর ফলে তৈরি হয় এন্ডোথেরিয়াম। সত্যিই কি তাই? করোনাভাইরাস থেকে বাঁচতে ১৯৯৮ সালের মেডিসিনের নোবেলজয়ী লুই জে ইগনারোর বলেছেন, নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিয়ে মুখ দিয়ে বের করে দিলে তা শরীরের জন্য অনেক ভালো এবং ভীষণ উপকারী।
শ্বাস গ্রহণ ও বের করার এমন পদ্ধতিতে নাইট্রিক অক্সাইড উৎপন্ন হয়। ফলে ফুসফুসে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পেযে পুরো শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা বেড়ে যায়। আর এতেই প্রতিরোধ করা যাবে মরণ ভাইরাস করোনাকে। তবে ভারতের বিশিষ্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. ধীমান গঙ্গোপাধ্যায়ের কথায়, ‘পুরো বিষয়টি অত্যন্ত উদ্ভট। অতীতেও এমন চিকিৎসার কথা শুনিনি।’
এদিকে বিশ্বখ্যাত দ্য কনভার্সেসন পত্রিকায় প্রকাশিত নোবেলজয়ীর ওই বক্তব্য নিয়ে রীতিম শোরগোল পড়ে গেছে। তার স্পষ্ট বক্তব্য, নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে শ্বাসপ্রশ্বাস করোনা রুখে দিতে পারে। কী সেই পদ্ধতি? নাক দিয়ে নিঃশ্বাস গ্রহণ করতে হবে আর মুখ দিয়ে ছাড়তে হবে। তাতেই করোনার বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
লুই জে ইগনারো আরও বলেছেন, এতে শরীরের নাসাল ক্যাভিটিতে নাইট্রিক অ্যাসিড উৎপন্ন হয়। শরীরে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়ে। ফুসফুস করোনার প্রাথমিক আঘাত প্রতিরোধ করে। এদিকে এই তত্ত¡ নিয়ে বিস্তর আলোচনা শুরু হলেও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা কোনো ধরনের নিশ্চয়তা দিতে চাইছেন না।
ভারতের পালমোনোলজিস্ট চিকিৎসক ডা. রাজা ধর জানিয়েছেন, আদৌ এর বৈজ্ঞানিক সত্যতা কতটা, তা পরীক্ষা করে দেখতে হবে। তার কথায়, ‘নাক দিয়ে নিশ্বাস নিয়ে মুখ দিয়ে তা ছাড়া অত্যন্ত ভাল নিশ্বাসের ব্যায়াম। তা দিয়ে করোনা ঠেকানো যায় এমন প্রমাণ পেতে গেলে পরীক্ষার প্রয়োজন রয়েছে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।