যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি নেতা গিয়াস আহমেদ, জিল্লুর রহমান জিল্লু ও মিজানুর রহমান মিল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য পদে যুক্ত হলেন
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির তিন নেতাকে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। নিয়োগ প্রাপ্তরা হলেন
নিজ মাতৃভূমিতে করোনা চিকিৎসায় ভূমিকা রাখতে আসা যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশি চিকিৎসক খন্দকার ফেরদৌস নিউইয়র্ক ফিরে গেছেন। বুধবার দিবাগত রাতে হযরত শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে নিউইয়র্কের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন আলোচিত এই চিকিৎসক।
করোনা চিকিৎসায় যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত ডা. ফেরদৌস সোশাল মিডিয়ায় স্বাস্থ্য সম্পর্কিত নানা টিপস দিয়ে বিপুল আলোচনায় আসেন।
ধারণা করা হচ্ছে, বনানীতে একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র গড়ে তোলার কাজে সহযোগিতা না পেয়ে দেশ ছেড়ে যান ডা. ফেরদৌস।
যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসা পেশায় নিয়োজিত ফেরদৌস আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গেও সম্পৃক্ত। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন শেখ রাসেল ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রে করোনা রোগীদের চিকিৎসাসেবায় নিযুক্ত হয়ে বেশ সুনাম অর্জন করেন ডা. ফেরদৌস। একসময় প্রবাসীদের কাছে আস্থার নাম হয়ে ওঠেন তিনি। নিউইয়র্কে করোনার প্রকোপ কমে গেলে তিনি মাতৃভূমির জন্য কাজ করতে উদ্যোগী হন। আগ্রহ দেখান দেশে এসে করোনা রোগীদের চিকিৎসা করবেন।
গত ৭ জুন তিনি দেশে আসেন। তিনি যে ফ্লাইটে দেশে আসেন, ওই ফ্লাইটের ১২৯ জন যাত্রীর মধ্যে ১২৮ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে এবং ফেরদৌসকে পাঠানো হয় প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে।
দেশের পথে রওনা হবার পর থেকে তাকে নিয়ে নানা নেতিবাচক প্রচার চালাতে শুরু করে কিছু ব্যক্তি। এমনকি এই চিকিৎসককে ‘বঙ্গবন্ধুর খুনির আত্মীয়’ হিসেবে বর্ণনা এবং ‘জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার’ অভিযোগ তোলা হয়। এসব অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করেন তিনি।
তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ সত্য নয়, বরং তিনি ছাত্রজীবন থেকে আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত এমন প্রামাণ্য দলিল নিয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে হাজির হন তার শুভাকাঙ্খীরা। এরপর এই বিতর্ক থেমে যায়।
প্রবাস জীবন বিভাগে সংবাদ পাঠানোর ঠিকানা
[email protected]
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।