পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিভিন্ন নদীর পানি বৃদ্ধি : নদী ভাঙন অব্যাহত : নিহত ৪ শিশু : পানিবন্দি হাজার হাজার মানুষ
ইনকিলাব ডেস্ক : দেশের বিভিন্নস্থানে বন্যাপরিস্থিতির আরো অবনতি হয়েছে। নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। ব্যাপকভাবে চলছে নদী ভাঙন। বন্যা ও অতিবৃষ্টিতে হাজার হাজার একর জমির বীজতলা, শাক-সবজি ও ফসল তলিয়ে গেছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে হাজার হাজার মানুষ। বিভিন্ন স্থানে দেখা দিয়েছে শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সঙ্কট। এছাড়া বন্যার পানিতে ডুবে ৪ শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু খবর পাওয়া গেছে।
গাইবান্ধায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি
গাইবান্ধা জেলা সংবাদদাতা জানান, ঘাঘট, ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় গাইবান্ধার জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। ঘাঘট নদীর পানি মঙ্গলবার বিপদসীমার ৫৬ সে. মি. এবং বালাসী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ৫০ সে. মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বন্যার পানিতে ডুবে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার চরিতাবাড়ি চরের দোলন মিয়া নামের দু’বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বন্যা কবলিত জেলার সাঘাটা, ফুলছড়ি, সদর ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ২২টি ইউনিয়নে পানিবন্দি প্রায় ৩ লাখ মানুষের বিশুদ্ধ পানি, শুকনা খাবার, গবাদি পশু সংরক্ষণ, পশু খাদ্য সংকট ও পয়ঃনিষ্কাশন সঙ্কটে পড়েছে।
ফুলছড়ির কাতলামারি বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধেও ফাটল ধরায় পানি উন্নয়ন বোর্ড জিও ব্যাগ ফেলে রক্ষার চেষ্টা করছে। গাইবান্ধার ঘাঘট নদীর শহর রক্ষা বাঁধও এখন হুমকির মুখে। মানুষ রাত জেগে বাঁধ পাহারা দিচ্ছে। কেননা বাঁধ ভেঙ্গে গেলে গোটা জেলা শহর ও পার্শ্ববর্তী এলাকা বন্যার পানিতে তলিয়ে যাবে। ফুলছড়ি উপজেলার কঞ্চিপাড়া, গজারিয়া, ফজলুপুর, এরেন্ডাবাড়ি, উড়িয়া ও ফুলছড়ি সদর ইউনিয়নের প্রায় ৪০ হাজার মানুষ নতুন করে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
জেলার ৪টি উপজেলার কয়েক হাজার পানিবন্দি মানুষ তাদের সহায়সম্পদ নিয়ে বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র ও বিভিন্ন বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে আশ্রয় নিয়েছে। তবে সরকারিভাবে জেলার পানিবন্দি মানুষদের জন্য ফুলছড়ি, সাঘাটা, সুন্দরগঞ্জ ও সদর উপজেলায় ১৫৭টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। সদর উপজেলার কামারজানি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম জাকির জানান, পানি বৃদ্ধির ফলে কুন্দেরপাড়া বন্যা আশ্রয় কেন্দ্রে মানুষের সংখ্যা বাড়ছেই।
এদিকে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা একেএম আমিরুল ইসলাম জানান, বন্যা কবলিত এলাকায় বিদ্যালয়ে পানি ওঠায় জেলার ৮২টি বিদ্যালয় পাঠদান বন্ধ রয়েছে। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, বন্যা এবং অতি বৃষ্টিতে এ পর্যন্ত ১৮ হাজার ৭শ’ ১২ হেক্টর জমির শাক-সবজি, আমন বীজতলা, রোপা আমন ও আউশ ধান তলিয়ে গেছে। এছাড়া অন্যান্য ফসলি জমি তলিয়ে গেছে ৬শ’ ৬৭ হেক্টর।
৮৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি
বগুড়া অফিস জানান, উজান থেকে আসা পাহাড়ি ঢল ও ভারী বৃষ্টিপাতে বগুড়ার সারিয়াকন্দি, সোনাতলা ও ধুনটে যমুনার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় বগুড়ার যমুনা তীরবর্তী ৩ উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে অন্তত ৮৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে বলে জেলা প্রশাসন জানিয়েছে। সোমবার বগুড়ার সারিয়াকান্দি পয়েন্টে যমুনার পানি বিপদসীমার ৪৯ সেন্টিমিটার ওপর প্রবাহিত হয়। এ পর্যন্ত বন্যাকবলিত এলাকা গুলোর ৭৪ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বন্যার পানি প্রবেশ করেছে। এছাড়া ফসলেরও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বন্যাকবলিত এলাকা থেকে অনেক লোকজন বাড়ি ঘর সরিয়ে নিয়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধসহ উঁচু রাস্তায় আশ্রয় নিচ্ছে। ব্যাপক দুর্ভোগে পড়েছে বন্যাকবলিত এলাকার লোকজন।
গত কয়েক দিন ধরে যুমনার পানি অব্যাহত ভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় বিপদসীমা অতিক্রম করে। বগুড়ার জেলা প্রশাসনের তথ্যানুযায়ী ইতোমধ্যে সারিয়াকান্দি, সোনাতলা ও ধুনট উপজেলার মোট ১৬টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বন্যার পানি প্রবেশ করেছে ১০৭টি গ্রামে। এর মধ্যে সারিয়াকান্দির ৯টি ইউনিয়নের ৭০টি গ্রামে বন্যার পানি প্রবেশ করে। উপজেলার চন্দনবাইশা, কতুবপুর ও কামালপুর ইউনিয়নে সবচেয়ে বেশি বাড়ি ঘরে বন্যার পানি প্রবেশ করেছে। দুর্গত এলাকা থেকে লোকজন বাড়িঘর সরিয়ে বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধসহ উঁচুস্থানে আশ্রয় নেয়া শুরু করেছে। এছাড়া সারিয়াকান্দি সদরের অন্তরপাড়া, ধলিরকান্দি, চরবটিয়াসহ কিছু নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করেছে। চরাঞ্চলর ৩টি ইউনিয়ন-কাজলা কর্নিবাড়ি ও বোহাইলের বেশ কিছু এলাকা বন্যাকবলিত হয়ে পড়েছে। অপর দিকে ধুনটের ২টি ও সোনাতলা উপজেলার ৫টি ইউনিনের নিম্নাঞ্চল বন্যাকবলিত হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বন্যার্তদের মাঝে এ পর্যন্ত ১৩৫ মেট্রিক টন চাল ও ৫০ হাজার নগদ টাকাসহ বেশ কিছু শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
রাজবাড়ীর ১৩ পয়েন্টে শুরু হয়েছে নদী ভাঙন
গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, পদ্মা ও গড়াই নদী আগ্রাসী ভুমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। জেলার চারটি উপজেলার ১৩টি স্পটে দীর্ঘ চার কিলোমিটার এলাকায় দেখা দিয়েছে নদী ভাঙন। এর মধ্যে সবচেয়ে ঝুঁকির মধ্যে এসে দাঁড়িয়েছে জেলা সদরের বরাট ইউনিয়নের লালগোলা এলাকা। সেখানে বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ থেকে পদ্মা নদীর দূরত্ব রয়েছে মাত্র দুই শত মিটার। আর জরুরি ভিত্তিতে ২৫ লাখ টাকা ব্যায়ে নদী তীর রক্ষা প্রকল্পের কাজ করেও রক্ষা করা সম্ভব হয়নি জেলা সদরের উড়াকান্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের টিনসেড ভবন।
পদ্মা নদীর রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার হাবাসপুর, সেনগ্রাম বকশীপুর, জেলা সদরের মহাদেবপুর, লালগোলা, উড়াকান্দা, গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ফেরিঘাট সংলগ্ন এলাকা এবং জেলা বালিয়াকান্দিতে নারুয়া ও জঙ্গল ইউনিয়নে গড়াই নদীর ভাঙন দেখা দিয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড দেড় মাস পূর্বে নদী ভাঙনের হাত থেকে ৫ লাখ টাকা ব্যয়ে জেলা সদরের মিজানপুর ইউনিয়নের মহাদেবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ২৫ লাখ টাকা ব্যায়ে জেলা সদরের বরাট ইউনিয়নের উড়াকান্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন পদ্মা নদীর তীর রক্ষা প্রকল্পের জরুরি কাজ শুরু করা হয়। মহাদেবপুর পয়েন্ট বাঁশের পাইলিং করাসহ ফেলা হয় বালু ভর্তি ৪ হাজার ৬ শতটি প্লাস্টিকের বস্তা। আর উড়াকান্দা পয়েন্ট ২৫০ কেজির জিও ব্যাগ ভর্তি ৩ হাজার ৬শ’ বস্তা ফেলার লক্ষমাত্র ধার্য্য করা হয়। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান বাঁশের পাইলিং করলেও দীর্ঘ দেড় মাসে বস্তা ফেলে ধীর গতিতে ৩ হাজার ৪শ’টি। যথা সময়ে পূর্ণ কাজ সম্পাদন না করা এবং হঠাৎ করেই পানি বৃদ্ধি এবং তীব্র স্রোতের কারণে সেখানে দেখা দেয় ভয়াবহ ভাঙন।
৩ শিশুর লাশ উদ্ধার
ছাতক (সুনামগঞ্জ) সংবাদদাতা জানান, ছাতকে মঙ্গলবার পর্যন্ত বন্যা পরিস্থিতির অবনতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণও পাহাড়ি ঢলে ছাতক উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে প্রায় ১ হেক্টর রোপা আমন ফসলের বীজতলা, মৎস্য খামার, রাস্তা-ঘাট ও শাক-সবজীর বাগান। নোয়ারাই, ইসলামপুর, চরমহল্লা, ভাতগাঁও, সিংচাপইড়, জাউয়া, দোলারবাজার, উওর খুরমা, গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাঁও, ছৈলা-আফজলাবাদ, কালারুকা, ভাতগাওঁ ও দক্ষিণ খুরমা ইউনিয়নের সহস্রাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। সুরমা, চেলা, ধলাই ও পিয়াইন নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। উপজেলার বটেরখাল, বৈঠাখাল ও বোকানদীসহ সব’কটি নদীর পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে দু’শিশু। রোববার দুপুরে বাড়ির পাশে আসা বানের পানিতে সাঁতার কাটতে গিয়ে নিখোঁজ হয় অহিদুজ্জামান রাসান (১২) ও তার চাচাতো ভাই হামিদুজ্জামান আবিদ (৮) নামের দু’শিশু। রাসান ইসলামপুর ইউনিয়নের গোয়ালগাঁও গ্রামের কামরুজ্জামানের পুত্র ও ছাতক জালালিয়া আলিম মাদরাসার ৬ষ্ঠ শ্রেনির ছাত্র এবং হামিদুজ্জামান আবিদ একই গ্রামের বদরুজ্জামান খছরুর পুত্র ও গোয়ালগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২য় শ্রেনির ছাত্র। সোমবার বিকেলে তলিয়ে যাওয়া এ দু’শিশুর লাশ পানিতে ভেসে উঠে। এছাড়া বৃহস্পতিবার পারভেজ আলম (১২) নামের এক শিশু বটেরখাল নদীতে সাঁতার কাটতে গিয়ে নিখোঁজ হয়। সে সিংচাপইড় আলিম মাদরাসার ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র ও সিংচাপইড় ইউনিয়নের সদুখালি গ্রামের ইলিয়াছ আলীর পুত্র। সন্ধ্যায় একটি বাঁশের সাঁকোতে আটকেপড়া অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করা হয়। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে।
চরভদ্রাসন বন্যা পরিস্থিতি অবনতি
ফরিদপুর জেলা সংবাদদাতা জানান, ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতি অবনতি হয়েছে। গতকাল সোমবার সন্ধা ৬টায় উপজেলা পদ্মা নদীতে বন্যার পানি বিপদসীমার ২১ সে.মি. ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে ফরিদপুর পাউবো সূত্র জানিয়েছেন। এতে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে চরাঞ্চলের স্কুলগুলোতে পাঠদান অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এসব বিদ্যালয়ের মধ্যে চরভদ্রাসন সদর ইউনিয়নের মোল্যা ডাঙ্গী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চরঝাউকান্দা ইউনিয়নের হুকুম আলী চৌকদার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও চরকল্যাণপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। একই সাথে গাচীরটেক ইউনিয়নের জয়দেব সরকারের ডাঙ্গী গ্রামের ফসলি মাঠে তীব্র নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত দু’দিনে অন্ততঃ ৪০ একর জমির পাট ফসল নদীতে বিলীন হয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়া পানি বৃদ্ধির ফলে পদ্মা নদীর পাড় এলাকার বাসীদের দুর্ভোগ আরও বেড়ে চলেছে।
ইসলামপুরে বন্যা পরিস্থিতি আরো অবনতি
ইসলামপুর (জামালপুর) থেকে উপজেলা সংবাদদাতা জানান, জামালপুরের ইসলামপুরে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। এতে পানি বন্দি মানুষের সংখ্যা বেড়েই চলছে। যমুনা, ব্রহ্মপুত্র, দশআনীসহ সব’কটি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় এ উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতি দিন দিন চরম অবনতির দিকে যাচ্ছে। রোববার গভীর রাতে নোয়ারপাড়া ইউনিয়নের রামভদ্রা বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে ১০-১৫টি ঘরবাড়ি নদীতে ভেসে গেছে। দূর্গত হাজার হাজার মানুষ অর্ধহারে অনাহারে মানবেতর জীবন যাপন করছে।
ইসলামপুর উপজেলার ইসলামপুর শিংভাঙ্গা সড়ক এবং ইসলামপুর- গুঠাইল সড়ক তলিয়ে গিয়ে উপজেলার সাথে গুঠাইল বাজারের সড়ক যোগাযোগ বিছিন্ন হয়ে পড়েছে। ইসলামপুর উপজেলার পার্থর্শী কুলকান্দি, বেলগাছা, চিনাডুলী, নোয়ারপাড়া, ইসলামপুর সদর, ইসলামপুর পৌরসভা এ সকল এলাকার মানুষ উঁচুস্থানে, বাঁধের উপর খোলা আকাশের নীচে আশ্রয় নিয়েছে। গৃহপালিত পশু, গরু, ছাগল হাঁস, মুরগি পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।