বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
গোদাগাড়ীর বরেন্দ্র অঞ্চলে কৃষিতে আধুনিক প্রযুক্তির ছোঁয়া লেগেছে। কৃষি বিভাগ আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে উৎসাহিত করতে মাঠ পর্যায়ে বিভিন্ন কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছে। ফলে কৃষি খাতে বৈজ্ঞানিক যান্ত্রিকীকরণের প্রসার ও জনপদে চাষিদের ভাগ্যোন্নয়ন ঘটতে শুরু করেছে। বরেন্দ্রাঞ্চলসহ গোদাগাড়ী উপজেলায় আধুনিক কৃষিযন্ত্রের ব্যবহারে কৃষি ব্যবস্থার আগের চিত্র বদলে গেছে। জমি চাষাবাদ, বীজতলা তৈরি থেকে শুরু করে ধানকাটা, মাড়াই, বস্তাবন্দিসহ প্রতিটি স্তরে যুক্ত হয়েছে আধুনিক প্রযুক্তি। আবাদি জমিতে কৃষক চাষ দেন ট্রাক্টর যন্ত্রে। সেচ পাম্প ব্যবহারে সেচ পদ্ধতিরও পরিবর্তন হয়েছে। চাষ দেয়ার মতো ধান মাড়াইতেও এখন আর গরু বা মহিষের ব্যবহার নেই বললেই চলে। বর্তমানে ধানকাটা মাড়াইয়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছে কম্বাইন্ড হারভেস্টরের। যন্ত্র যেমন শ্রমকে বাঁচিয়েছে, তেমনি সময়কেও।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম জানান, গত মঙ্গলবার উপজেলার বিজয়নগর এলাকায় ৬০ বিঘা জমিতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর রাজশাহী অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ সুধেন্দ্র নাথ রায় ও উপ-পরিচালক শামছুল হক বোরো মৌসুমের সমকালিন চাষাবাদে কম্বাইন্ড হারভেস্টর দিয়ে ধানকাটা, মাড়াই ও বস্তাবন্দির কাজ পরিদর্শনে আসেন। তারা কম্বাইন্ড হারভেস্টর দিয়ে ধানকাটা ও মাড়াই দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। কৃষি উপ-পরিচালক শামসুল হক বলেন, এসব যন্ত্র ব্যবহারে সরকার যথেষ্ঠ সুযোগ করে দিয়েছে। এর ফলে অল্প সময়ে, কম খরচে এবং সময়মত ধান উত্তোলন ও বিক্রি করতে পারছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার মো. মতিয়র রহমান বলেন, বর্তমান সরকার কৃষিবান্ধব সরকার, এ কম্বাইন্ড হারভেস্টর ক্রয় করতে সরকার দিচ্ছে ৫০ ভাগ আর উপকারভোগি কৃষককে দিতে হচ্ছে ৫০ ভাগ অর্থ। এ মেশিন দিয়ে ধানকাটা মাড়াই, বাছাই ও বস্তাবন্দি করা যায় সহজেই। খরচও কম হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।