নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
করোনাভাইরাসের কারণে ক্ষতিগ্রস্থ ক্রীড়াবিদদের সহায়তার জন্য জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) যে ১ কোটি টাকা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেখানে সবচেয়ে বেশি থাকবে ফুটবলারদের নাম। এনএসসি চেয়ারম্যান যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল জানান, ২৭ ক্রীড়া ডিসিপ্লিনের মধ্যে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) থেকেই চাওয়া হয়েছে বড় তালিকা।
এনএসসি’র চিঠি পাওয়ার পরই সব ফেডারেশন দুস্থ খেলোয়াড়দের তালিকা তৈরির কাজ শুরু করে দেয়। বাফুফেও ইতোমধ্যে তালিকা তৈরির কাজ প্রায় শেষ করেছে। তারা ২০০ ফুটবলারের নাম জমা দিচ্ছে এনএসসি’তে।
সোমবার বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ বলেন, ‘আমরা প্রথমে প্রতিটি জেলা থেকে ৩ জন করে খেলোয়াড়ের নাম এনেছিলাম ডিএফএ’র মাধ্যমে। আর আমাদের নারী ফুটবলের কোচদের মাধ্যমে সারা দেশ থেকে আনা হয়েছিল অসহায় নারী ফুটবলারদের নাম। সব মিলিয়ে আড়াই’শ ফুটবলার হয়েছিলো। এখন সেখান থেকে বাছাই করে ২০০ জনের তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে।’
সরকারি অর্থ সহায়তার জন্য বাফুফে যে ২০০ জনের তালিকা পাঠাচ্ছে এনএসসিতে, সেই তালিকায় নারী ফুটবলার রয়েছেন ২৫ জন। বাকি ১৭৫ জন পুরুষ ফুটবলার। নারী ও পুরুষ উভয় ক্ষেত্রেই বাফুফের অধীনে খেলা কোনো ক্লাবে নিবন্ধিত ফুটবলার রাখা হয়নি। এ প্রসঙ্গে সোহাগ বলেন,‘যে সব অসহায় ফুটবলার কোনো জায়গা থেকে টাকা-পয়সা পাচ্ছেন না, তাদের আমরা বিবেচনায় আনছি। কারণ, যারা ক্লাবে খেলেন তারা কিছু না কিছু পেয়েছেন, পাবেন। তালিকা তৈরিতে আমরা সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি অসহায়দেরই। আমরা প্রতিটি জেলা থেকেই ফুটবলার রাখার চেষ্টা করেছি তালিকায়। এমন হতে পারে কোনো জেলার একজন, কোনো জেলার ২/৩ জন।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।