নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
করোনার এই সময়ে নতুন অনেক কিছুই দেখছে এ দুনিয়া। থমকে যাওয়া দুনিয়ায় ঘরবন্দী খেলোয়াড়দের অনেক গুণের কথাও জানা যাচ্ছে। মাঠের খেলায় দুর্দান্ত খেলোয়াড়েরা যে ঘরের দৈনন্দিন কাজেও চমৎকার, সেটা এ সুযোগে দেখা হয়ে গেছে গোটা পৃথিবীর খেলাপ্রেমী মানুষের। করোনার এই সময় আরও একটা বিষয় জানিয়ে দিয়েছে, নাপিতের কাজে খেলোয়াড়দের স্ত্রীরাও কম পটু নয়। কিছু দিন আগে বলিউড অভিনেত্রী আনুশকা শর্মা ভারতীয় অধিনায়ক বিরাট কোহলির চুল কেটে দিচ্ছেন—এমন একটা ছবি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছড়িয়েছিল। আনুশকার সঙ্গী হয়েছেন বাংলাদেশের দুই তারকা তামিম ইকবাল ও মুশফিকুর রহিমের স্ত্রীরাও। কাল ইনস্টাগ্রামের এক আড্ডায় তামিম–মুশফিক দুজনই জানিয়েছেন ব্যাপারটি।
ইনস্টাগ্রামের আড্ডায় ক্রিকেটপ্রেমীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন এ দুই তারকা। নিজেদের মধ্যেও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। করেছেন খুনসুটি। এমনই একটা সময় মুশফিকের প্রশ্ন, তামিম লকডাউনের এই সময় কোথায থেকে চুল কাটালেন, ‘তুই এই লক ডাউনের সময় চুল কোথায় থেকে কাটালি, সেটা আগে বল।’ তামিমের সোজা-সাপটা জবাব, ‘দোস্ত বাসায় চুল কেটেছি। বউ কেটে দিয়েছে।’ সতীর্থের কথা শুনে নিজের তথ্যও প্রকাশ করলেন মুশফিক, ‘ভালো। আমার বউও আমার চুল কেটে দিয়েছি। এখন বড় হয়ে গেছে। তাই জিজ্ঞেস করলাম।’
এর পরপরই মুশফিকের চুলের স্টাইল নিয়ে প্রশ্ন তামিমের, ‘তোর চুল এমন দাঁড় করিয়ে রাখিস কেন বল তো!’ মুশফিকের ঝটপট জবাব, ‘কেন! এটা তো আমার নরমাল। ন্যাচারাল।’ এবার বন্ধুর সঙ্গে কিছুটা মজা করলেন তামিম, ‘আমি তো জানি কেন! যেন এক-দুই ইঞ্চি একটু বেশি লম্বা লাগে।’ বন্ধুর এমন কথা শুনে মুশফিকের হাসি। কত পুরোনো বন্ধু। সেই অন‚র্ধ্ব-১৫ থেকে দুজন খেলছেন এক সঙ্গে। করোনার এই ঘরবন্দী সময়টাতে বন্ধুত্বকে যে প্রচÐভাবেই মিস করছে সবাই। তামিম-মুশফিকের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা এমনই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।