পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর কদমতলীতে ৬ বছরের শিশু ধর্ষনের ঘটনায় টুটুল (২০) নামে একজন গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গত শুক্রবার রাতে কদমতলী এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঘটনার সময়কার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ থেকে মাস্ক পড়া সন্দেহভাজন ওই যুবকের পূর্ণাঙ্গ ছবি শিল্পীকে দিয়ে স্ক্যাচ করে তাকে গ্রেফতার করা হয় বলে জানায় পুলিশ। গত ২৫ এপ্রিল সন্ধ্যায় টুটুল মুরাদনগর এলাকায় ওই শিশুটিকে ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়।
পুলিশের শ্যামপুর জোনের সহকারী কমিশনার শাহ আলম জানান, গত ২৫ এপ্রিল সন্ধ্যায় শিশুটিকে উদ্ধার করার পর তার বাবা বাদি হয়ে কদমতলী থানায় একটি ধর্ষণ মামলা করেন। এরপর মুরাদপুর এলাকায় ধর্ষণের স্থানটির আশেপাশের ১৬ টি বাড়ির সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুুটেজ জব্দ করা হয়। একটি ভিডিও ফুটেজে দেখা যায় যে এক যুবক মেয়েটিকে হাত ধরে রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছে। কিন্ত যুবকের মুখে মাস্ক পড়া ছিল বলে তাকে সনাক্ত করা যাচ্ছিল না। পরে এক শিল্পীকে দিয়ে সন্দেহভাজন যুবকের স্ক্যাচ এঁকে নেওয়া হয়। ওই স্ক্যাচের ১০০ কপি পোস্টার বানানো হয়। পোস্টার এলাকায় টানানোর পর একজন ফোন করে ওই যুবকের পরিচয় নিশ্চিত করে। ঘটনাটি তদন্ত করে কদমতলী থানার পরিদশর্ক (তদন্ত) কামরুজ্জামান, এসআই আব্বাস ও এএসআই ওয়ালী উল্লাহর নেতৃত্বে একটি টিম ওই যুবককে শুক্রবার রাতে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত টুটুল ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে। সে একাই ধর্ষণ করেছে বলে প্রাথমিক ভাবে জানা গেছে।
তিনি আরও জানান, গ্রেফতারকৃত টুটুলের বাসা মুগদা এলাকায়। কদমতলীতে তার নানা ও খালার বাসায় মাঝে মাঝে ঘুরতে আসত। সে পেশায় একজন চোর। বাসাবাড়িতে চুরি করে সে। তাকে আদালতের মাধ্যমে রিমান্ডে নেয়া হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।