পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজনীতিতে কোনঠাসা হয়ে পড়েছেন রাশেদ খান মেনন। এমপি হওয়ার পরও কলাম লেখা নিয়ে তিনি যখন ব্যস্ত তখন তার প্রতিপক্ষ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি নূরুল হাসান ও সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। করোনাভাইরাস মোকাবিলায় তারা সরকারের প্রতি সমন্বয় কমিটির গঠনের দাবি জানিয়েছেন। পাশাপাশি নিজেদের সাধ্যমতো ত্রাণ বিতরণ করছেন। ফলে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি হিসেবে মেননের এতোদিন এককভাবে পরিচিতি থাকলেও এখন দলটির সভাপতি হিসেবে নুরুল হাসানের নামও মিডিয়ায় আসছে।
গত বছর কংগ্রেসের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ভেঙ্গে যায়। কিন্তু দলটির সাবেক তিন সাধারণ সম্পাদক নুরুল হাসান, ইকবাল কবির জাহিদ, বিমল বিশ্বাস তখন সুবিধাবাদী রাজনীতির অভিযোগ তুলে রাশেদ খান মেনন ও ফজলে হোসেন বাদশাকে বহিস্কার করেন। কিন্তু মেনন মন্ত্রী থাকায় রাজনীতির মাঠে তেমন অসুবিধায় পড়তে হয়নি। কিন্তু করোনাকালে নুরুল-জাহিদ সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। শুধু তাই নয় বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি (নুরুল হাসান-ইকবাল কবির জাহিদ) বাম গণতান্ত্রিক জোটের সঙ্গেও যুক্ত হতে যাচ্ছেন। এতে করে প্রকাশ্যে কার্যক্রমে এলো বাংলাদেশের ওয়ার্কাস পার্টির দুই ধারা। বাম জোটে ওয়ার্কার্স পার্টির একাংশ যাওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হওয়ায় রাশেদ খান মেনন কার্যত বাম ধারার রাজনীতিতে চাপের মুখে পড়লেন।
জানতে চাইলে নুরুল হাসান ও ইকবাল কবির জাহিদ বলেন, আমরা এক বিবৃতিতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ মোকাবিলায় একটি শক্তিশালী জাতীয় সমন্বয় কমিটি গড়ে তোলার দাবি করছি। দেশের সব রাজনৈতিক দল, বিজ্ঞানী, চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ, গবেষক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক প্রতিনিধিদের নিয়ে এ কমিটি গঠন করতে হবে। তারা বলেন, মেনন বাম রাজনীতি থেকে পথভ্রষ্ট হওয়ায় আমরা পৃথকভাবে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি গঠন করেছি।
সরকারের কঠোর সমালোচনা করে নেতৃবৃন্দ বলেন, করোনা পরিস্থিতির মোকাবিলায় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় কমিটি ব্যর্থ। সরকারের সামগ্রিক কর্মকা-ে প্রতীয়মান হচ্ছে, করোনা সংক্রমণকালে জনগণের স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির সমস্যা মোকাবিলায় যথাযথ ভূমিকা নিতে পারছে না। সরকার দেশের মানুষের সৃজনশীল উদ্যোগকে আমলে নিচ্ছেন না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।