পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রামে বিদ্যুৎ বিভ্রাটে দুর্ভোগ বাড়ছে। ক্ষণে ক্ষণে বিদ্যুতের আসা-যাওয়ায় অতিষ্ঠ ঘরবন্দি মানুষ। পবিত্র মাহে রমজানে বিঘ্নিত হচ্ছে ইবাদত বন্দেগি। বিদ্যুতের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে পানি সঙ্কট। সঞ্চালন ব্যবস্থায় ত্রুটি, গ্রিড বিগড়ে যাওয়ায় এবং ট্রান্সফরমার বিকল হওয়ার ঘটনা এখন নিত্যদিনের। সামান্য ঝড় বৃষ্টিতে অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ থাকছে না। আছে লো-ভোল্টেজের সমস্যাও।
করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে শাটডাউনে বন্ধ দোকান পাট, মার্কেট, বিপণীকেন্দ্রসহ অনেক প্রতিষ্ঠান। বিদ্যুতের চাহিদাও কমেছে। এরপরও বিদ্যুতের এমন ভেল্কিবাজি। লকডাউন শুরুর পর বিদ্যুতের আসা-যাওয়া বাড়তে থাকে।
গতকাল মঙ্গলবারও নগরীর কাজির দেউড়ি, লালখান বাজার, এনায়েত বাজার, আন্দরকিল্লা, চকবাজার, পাথরঘাটা, বৃহত্তর বাকলিয়া, চান্দগাঁও, পাঁচলাইশ, বায়েজিদ, আগ্রাবাদ, হালিশহর, পাহাড়তলী, পতেঙ্গাসহ অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটে। কোথাও ঘণ্টায় কয়েকবার বিদ্যুৎ চলে যায়।
সোমবার রাতে নগরীর খুলশী গ্রিড এবং হাটহাজারীতে গ্রিড স্টেশনে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। চালু পোশাক কারখানাগুলোতে বিদ্যুতের সঙ্কট চলছে। হাসপাতালসহ জরুরি সেবায়ও চলছে বিদ্যুতের ভেল্কিবাজি।
বিদ্যুৎ খাতে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। বিতরণ ও সঞ্চালন ব্যবস্থার উন্নয়নে বড়সর বাজেটও বরাদ্দ হয়। দফায় দফায় বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে। গ্রাহকরা বলছেন হাজার হাজার কোটি টাকার সুফল কই।
এ প্রসঙ্গে পিডিবি চট্টগ্রামের প্রধান প্রকৌশলী মো. শামসুল আলম ইনকিলাবকে বলেন, চট্টগ্রামে বিদ্যুতের কোন ঘাটতি বা লোডশেডিং নেই। তবে কিছু কিছু এলাকায় সঞ্চালন ব্যবস্থা বিগড়ে যাওয়া বিদ্যুৎ চলে যাচ্ছে। ঝড়, বজ্রপাতের কারণেও সরবরাহে বিঘ্ন ঘটছে। রমজানে সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।