পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সাভারের রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানা ও তার পরিবারের সদস্যদের অবৈধ সম্পদ অর্জন মামলায় ৭ বছরেও সাজা নিশ্চিত করতে পারেনি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বিচারিক আদালতে সাজা হলেও ৩ বছর ধরে হাইকোর্টে স্থগিত হয়ে আছে সেই সাজা।
ফলে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় সোহেল রানার ওপর কোনো শাস্তি কার্যকর করা যায়নি। এমনটি তার বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে করা অবৈধ সম্পদের মামলাও তদন্তাধীন অবস্থায় পড়ে আছে মাসের পর মাস। তবে দ্রুতই দুদক রানার আপিলের শুনানি করার উদ্যোগ নিয়েছে বলে জানা গেছে। সম্পদ বিবরণী দাখিল না করায় দুদকের মামলায় বিচারিক আদালত রানাকে ৩ বছর কারাদন্ড দেন।
দুদক সূত্র জানায়, ২০১৩ সালের ২২ মে ধসে পড়া রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানা, তার স্ত্রী এবং তার ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তিদের নামে- বেনামে অর্জিত সম্পদের বিবরণী চেয়ে নোটিস দেয় দুদক। রানা অন্য মামলায় কাশিমপুর কারাগারে বন্দী ছিলেন। জারিকৃত নোটিসকে কেন্দ্র করে আইনি জটিলতা সৃষ্টি করেন রানা। আদালতের মাধ্যমে জটিলতা নিরসন হয়।
পরে ২০১৫ সালে কারাগারেই রানাকে নোটিস দেয় দুদক। কিন্তু রানা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিল না করে স্ত্রীর মাধ্যমে সময় বৃদ্ধির আবেদন দেন। সেটি কমিশন নামঞ্জুর করে। পরে একইবছর ২০ মে দুদকের তৎকালিন উপ-পরিচালক এস এম মফিদুল ইসলাম সম্পদ বিবরণী দাখিল না করার অভিযোগ এনে সাভার থানায় মামলা করেন।
এ মামলায় চার্জশিটও দেয়া হয়। চার্জশিট আমলে নিয়ে ২০১৭ সালের ২৯ আগস্ট ঢাকার বিশেষ জজ কেএম ইমরুল কায়েসের আদালত রানাকে ৩ বছর কারাদন্ড দেন। সেই সঙ্গে অর্থ দন্ড দেন। সোহেল রানা এ রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন। শুনানি শেষে হাইকোর্ট বিচারিক আদালতের দন্ডাদেশ স্থগিত করেন। তবে ৩ বছরেও ওই আপিলের শুনানি হয়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।