পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাস সংক্রমন রোধে সামাজিক দূরত্ব রক্ষায় ঘরে থাকা কর্মসূচিতে সারাদেশে ত্রাণ দেয়া হলেও ঢাকার বিহারীরা ত্রাণ পাচ্ছেন না। কিন্তু ক্ষুধা নিবারনের জন্য নিম্নআয়ের মানুষের জন্য ত্রাণ অপরিহার্য। গতকাল ঢাকার মিরপুরে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন বিহারি ক্যাম্পের বাসিন্দারা। তারা ত্রাণের দাবিতে মিরপুর ১০ নম্বরে মূলসড়কে অবরোধ করেন।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) ৩নং ওয়ার্ডের শহীদ মুসলিম ক্যাম্প, নিউ মিল্লাত ক্যাম্প, ফুটবল গ্র্যাউন্ড ক্যাম্পের দুই শতাধিক নারী-পুরুষ ত্রাণের দাবিতে মিরপুর ১০ নম্বরে জড়ো হন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পাশের কয়েকটি বস্তির বাসিন্দারাও এ বিক্ষোভে যোগ দেন। তারা এ সময় ত্রাণের দাবিতে বিভিন্ন স্লােগান দেন।
পল্লবী থানার টহল পুলিশের একটি দল তাদের মূলসড়ক থেকে সরে যেতে অনুরোধ করলেও বিক্ষোভকারীরা তা আমলে নেননি। তারা সড়কে ব্যারিকেট দিয়ে বসে পড়েন। এ সময় আশপাশে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা হয়। রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। কয়েক বিক্ষোভকারী জানান, এ পর্যন্ত বিহারি ক্যাম্পে কোনো ত্রাণ আসেনি। এ জন্য তারা ৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলরকে দায়ী করেন।
তাদের অভিযোগ, কাউন্সিলর পরিচিত মুখ দেখে ত্রাণ দেন। বেশ কিছু দিন আগে ক্যাম্পের লোকজন আইডি কার্ডের ফটোকাপি জমা দিয়েছেন ত্রাণের জন্য; কিন্তু কেউ ত্রাণ পাননি। সবাই না খেয়ে আছেন। কেউ প্রতিবাদ করলে কাউন্সিলরের লোকজন মারধর করে।
ডিএনসিসির ৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কাজী জহিরুল ইসলাম মানিক বলেন, ত্রাণের জন্য বিক্ষোভ হচ্ছে একটু আগে শুনেছি। আমার ওয়ার্ডের বিভিন্ন ক্যাম্প করে সরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে ত্রাণ দেয়া হয়েছে। সবাইকে বলেছি ধৈর্য ধরতে। পর্যায় ক্রমে সবাই ত্রাণ পাবেন। আমি মুখ চিনে কাউকে ত্রাণ নিই না। পল্লবী থানার ওসি (তদন্ত) আব্দুল মাবুদ বলেন, বিক্ষোভ করেছে ত্রাণের জন্য।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।