লক্ষ্মীপুরে
করোনা সংকটেও থেমে নেই সড়কে চাঁদাবাজি।
করোনাভাইরাসের আতঙ্কে সারদেশের ন্যায় লক্ষ্মীপুরে সেনা, র্যাব, পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন ব্যস্তসময় পারকরছে তখনও সড়কে চলছে চাঁদা আদায়।
লক্ষ্মীপুর জেলাতে
লকডাউন ঘোষনা করা হলেও মজু চৌধুরী হাট এলাকায় চাঁদাবাজিতে লিপ্ত রয়েছে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবু ইউছুফ ছৈয়ালের ছেলে আবু সুফিয়ান ও তার কয়েক অনুসারী।
প্রকাশ্যে পণ্যবাহী ট্রাক, বালু গাড়ী, তরমুজের গাড়ী সহ কাঁচাবাজারের গাড়ী থেকে চাঁদাবাজি চললেও প্রশাসন থেকে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি।
পণ্যবাহী কাসেম নামের এক পিকআপ চালক বলেন,
করোনা ভাইরাসের কারণে জেলার কোনো স্থানে পরিবহণের চাঁদা দিতে হয়না। শুধুমাত্র মজু চৌধুরী হাট এলাকায় চাঁদা দিতে হয় ২০ টাকা থেকে ৩০ টাকা। চাঁদা না দিলে চলাচল করতে পারবে না গাড়ি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান আবু ইউছুফ ছৈয়ালের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করলেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শফিকুর রিদোয়ান আরমান শাকিল বলেন, চাঁদাবাজির বিষয়টা জানা নেই। তবে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে লক্ষ্মীপুর পুলিশ সুপার ড. এএইচএম কামরুজ্জমানের মুঠোফোনে কল দিলে রিসিভ না করায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।