পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাস সংক্রমণরোধে এই মুহূর্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন এলডিপির সভাপতি ও জাতীয় মুক্তিমঞ্চের আহবায়ক ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম। তিনি বলেছেন, দেশের প্রায় অর্ধেক মানুষ বেকারত্বের অভিশাপের মধ্যে দিয়ে দিন কাটাচ্ছে। তাদের জন্য ত্রাণসামগ্রীর ব্যবস্থা করতে হবে। অদক্ষ লোকদের দিয়ে এ ধরনের সমস্যা মোকাবিলা সম্ভব নয়। ত্রাণ সুষ্ঠু বিতরণের জন্য সশস্ত্র বাহিনীকে দায়িত্ব দিতে হবে। গতকাল রোববার এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন।
অলি আহমদ বলেন, অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ হতে দেশবাসীকে সুস্থ রাখার ব্যাপারে সরকার সুস্পষ্টভাবে সঠিক দিকনির্দেশনা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। ফলে করোনাভাইরাসের বিস্তৃতি দিন দিন দ্বিগুণ হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত তিনমাসেও ডাক্তার ও স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক পোশাক, অন্যান্য সরঞ্জাম ও রক্ত পরীক্ষার যন্ত্রপাতি প্রতিটি জেলায় নিশ্চিত করতে পারেনি। অন্যদিকে জনগণকে ঘরে রাখতেও সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। তিনি আরো বলেন, দেশে মৃতের সংখ্যা ও রোগীর সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে চিকিৎসার জন্য ডাক্তার ও স্বাস্থ্যকর্মীদেরও পাওয়া যাবে না।
এলডিপি সভাপতি বলেন, করোনায় ব্যবসা-বাণিজ্য ও মিল-কলকারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এর ফলশ্রুতিতে দেশে দুর্ভিক্ষ হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। দেশ অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু হয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডও বন্ধ। টাকার চাকা ঘুরছে না। জনগণকেও মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়া হচ্ছে। সরকার এই বাস্তবতা উপলব্ধি করে এই মুহূর্তে দেশে জরুরি অস্থিা জারি করে, করোনাভাইরাস এবং অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণে আনার পরিকল্পনা গ্রহণ করবেন। শুধু বক্তব্য ও অদক্ষ লোকদের দিয়ে এই ধরনের সমস্যা মোকাবেলা করা সম্ভব নয়। দেরিতে হলেও সঠিক পদক্ষেপ নেয়া উচিত। এই মুহূর্তে জরুরি অবস্থা জারির বিকল্প নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।