পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব প্রিন্সিপাল ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত ত্রাণ কমিটি নতুন করে সঙ্কট সৃষ্টি করবে। দেশের এই সঙ্কটময় পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী উদারতার পরিচয় দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের দিয়ে ত্রাণ কমিটি ঘোষণার নির্দেশ দিয়ে বিদ্যমান সঙ্কটকে আরো ঘোলাটে করেছেন। কমপক্ষে সমাজের ইমাম এবং শিক্ষক শ্রেণীকেও ত্রাণ তৎপরতার সাথে সম্পৃক্ত করতে পারতেন। তিনি তা করেননি। এতে করে ত্রাণ বিতরণে দুর্নীতি ও চুরিকে আরো উস্কে দেবে।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের উদ্যোগে করোনা আক্রান্ত মৃতদের কাফন-দাফনে গঠিত তদারকি কমিটির সাথে বিশেষ মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন কমিটির আহŸায়ক মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, আহমদ আবদুল কাইয়ূম, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাকী, মুফতী মানসুর আহমদ সাকী, আহাজ্ব আবদুল আউয়াল, মাওলানা নজরুল ইসলাম, হুমায়ন কবির, মুফতী নূরউন নাবী শেখ, মাওলানা কামাল হোসাইন প্রমুখ।
সুবিধাবঞ্চিত নারীদের কৃষি ঋণের দাবি বিএনপিএস’র
স্টাফ রিপোর্টার : সুবিধাবঞ্চিত নারীদের কৃষি ঋণ পাওয়ার ক্ষেত্রে সহজ ব্যবস্থা দাবি করেছে বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ (বিএনপিএস)। সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক রোকেয়া কবীর স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই দাবি জানানো হয়। বিকল্প ব্যবস্থা করা না হলে নারী কৃষিজীবীরা সরকারের প্রণোদনা থেকে বঞ্চিত হবেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়েছে, করোনা পরিস্থিতিতে অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা গ্রামের কৃষক ও মেহনতি মানুষের জন্য অত্যন্ত ইতিবাচক পদক্ষেপ। প্রণোদনার মাধ্যমে সার, বীজ ও কীটনাশক সরবরাহ যথাযথভাবে করা গেলে কৃষি উৎপাদনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। যা দেশে খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত জরুরি। তবে একটি বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। দেশে অনেক নারী আছেন, যারা পরিবার প্রধান। কিন্তু বিদ্যমান উত্তরাধিকার আইনের কারণে তারা সম্পত্তির মালিকানা থেকে পিছিয়ে আছেন। জমির মালিকানা না থাকলেও অনেক নারী কৃষিকাজের সাথে জড়িত। ব্যাংকে বন্ধক দেবার মতো এ সকল নারীদের জমির দলিল কিংবা অন্য কোনো সম্পদ নেই।
অতীতেও দেখা গেছে, যে কোনো দুর্যোগের পর এ ধরনের নারীরা সরকারি সহায়তা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। এছাড়া অনেক নারী আছেন যারা গার্মেন্টসে কাজ করতেন। লকডাউনের ফলে তারা গ্রামে ফিরে গেছেন। তাদের অনেকেই কৃষিকাজে জড়িত হচ্ছেন। এ সকল সুবিধাবঞ্চিত নারীর জন্য ঋণ পাওয়ার সহজ ব্যবস্থা করা অত্যন্ত জরুরি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।