নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
সব কিছু ঠিক থাকলে আসছে জুনে বাংলাদেশে দুই টেস্ট খেলতে আসার কথা ছিল অস্ট্রেলিয়ার। অনুমিতভাবেই অতি টার্নিং উইকেটে বাংলাদেশের স্পিনারদের বিপরিতে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে দারুণ ভূমিকা রাখার সুযোগ ছিল ন্যাথান লায়নের। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে সে সিরিজ স্থগিত হয়ে যাওয়াকে হতাশার বলছেন অসি স্পিনার।
২০১৭ সালে বাংলাদেশ সফরে আসেন লায়ন। মিরপুরে প্রথম টেস্টে সাকিব আল হাসানদের ঘূর্ণির সামনে খাবি খায় অস্ট্রেলিয়া। জিতে যায় টেস্ট। চট্টগ্রামে পরের টেস্টেই লায়নের ঘূর্ণিতেই সিরিজে সমতা আনে অসিরা।
১৩ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে জেতান লায়ন। দুই টেস্টে ২২ উইকেট নিয়ে লায়ন যৌথভাবে হন সিরিজ সেরা। এবারও তেমন উইকেটে দুই দলের দ্বৈরথ হতে পারত আকর্ষণীয়। কিন্তু পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বদলে গেছে সব কিছু। মহামারি ভাইরাসের কারণে দুনিয়াব্যাপী বন্ধ আছে খেলাধুলা। যার ¯্রােতে বাতিল বা স্থগিত হচ্ছে একের পর এক সিরিজ। দুই বোর্ডের সমঝোতায় বাংলাদেশ সিরিজ স্থগিত হওয়ায় লায়নের কাছে হতাশার, ‘বাংলাদেশ সফরটা হচ্ছে না, এটা খুবই হতাশাজনক। আমাদের জন্য এটা বেশ চ্যালেঞ্জিং হতো। বাংলাদেশ এমন একটা জায়গা যেখানে আমি ব্যক্তিগতভাবে চ্যালেঞ্জ অনুভব করি, উপভোগ করি খেলতে।’
এই সিরিজ পরে কখন আয়োজন হবে তাও ঠিক নেই। অনেকগুলো সিরিজেরই এমন অবস্থা হওয়ায় তৈরি হচ্ছে সূচি জট। এই জট কাটাতে বোর্ডের ওপরই ভরসা তার, ‘সূচির ব্যাপারগুলো আইসিসি, ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া ও বড় বড় কর্তা ব্যক্তিরা নিশ্চয়ই ঠিক করবেন। তারা উপায় বের করবেন।’
বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার সিরিজটি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপেরও অংশ ছিল। এ পর্যন্ত টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে ৩৬০ পয়েন্ট নিয়ে এক নম্বরে আছে ভারত, ২৯৬ পয়েন্ট নিয়ে পরেই অস্ট্রেলিয়া। খেলা আবার শুরু হলে নিজেদের অবস্থান ধরে রেখে ফাইনালের স্বপ্ন লায়নের, ‘সেরা দুই দলই টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল খেলবে। আমি সেখানে অবশ্যই থাকতে চাই, অস্ট্রেলিয়াকে সেই মঞ্চে দেখতে চাই। আমার মনে হয় সেজন্য আমরা ঠিক পথেই আছি।’
সূচি অনুযায়ী সেই ফাইনাল হওয়ার কথা ২০২১ সালে। কিন্তু অনেকগুলো সিরিজ ভেস্তে যাওয়ায় তা নিয়েও আছে অনিশ্চয়তা, লায়ন সব কিছু ছেড়ে দিয়েছেন আইসিসির কাছে, ‘এ বিষয়ে আইসিসির কর্তারা সিদ্ধান্ত নেবেন, আমাদের অপেক্ষা করতে হবে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।