বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
রাজধানী ঢাকার ৭৫ এলাকায় করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে। রোববার পর্যন্ত ঢাকার ৩১৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। সারাদেশে করোনা আক্রান্তের প্রায় অর্ধেকই ঢাকার।
আইইডিসিআরের তথ্য অনুসারে, গত ২৪ ঘণ্টায় ১৩৯ জন করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে। এতে এখন পর্যন্ত করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬২১ এ। এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৩৪ জন।
আইইডিসিআরের তথ্যে দেখা যায়, ঢাকায় করোনা হটস্পট হচ্ছে মিরপুর। সেখানে ৫২ জন কভিড-১৯ আক্রান্ত হয়েছেন।
মিরপুরের টোলারবাগ সর্বোচ্চ আক্রান্ত এলাকা, সেখানে ১৯ জন করোনায় আক্রান্ত। তারপরেই রয়েছে মিরপুর-১১, সেখানে আক্রান্ত হয়েছেন ১০ জন।
মিরপুরে করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে এমন অন্যান্য এলাকা হচ্ছে— মিরপুর-১২ (৮ জন), মিরপুর-১ (৫ জন), মিরপুর-১০ (৫ জন), মিরপুর-৬ (২ জন), মিরপুর-১৩ (২ জন) এবং কাজীপাড়া (১ জন)।
মিরপুর ছাড়াও যেসব এলাকায় করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে: উত্তরা (১৭ জন), ওয়ারী (১৬ জন), ধানমণ্ডি (১৪ জন), লালবাগ (১৩ জন), মোহাম্মদপুর (১২ জন), বাসাবো (১২ জন), যাত্রাবাড়ী (১১ জন ) এবং হাজারীবাগ (৮ জন)।
রাজধানীর বনানী, বংশাল ও মহাখালীতে সাত জন করে কভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়েছে।
পরিস্থিতি সামাল দিতে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) রাজধানীর ৫৪ এলাকা লকডাউন করেছে বলে জানা গেছে।
এছাড়া করোনাভাইরাস প্রতিরোধে অনেক এলাকায় বাড়ির মালিক এবং স্থানীয়রা পুলিশ ও প্রশাসনের অপেক্ষা না করে এলাকায় চলাচল সীমিত করেছেন।
গৃহকর্মী, অতিথি এবং অচেনা কাউকে বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না বলে অনেকেই জানিয়েছেন।
মোহাম্মদপুর, মিরপুর, বনশ্রী, নিকেতন, শান্তিনগর, ধানমণ্ডি ও পুরান ঢাকার অনেক এলাকার প্রবেশ ও বেরোনোর মুখে বাঁশের ব্যারিকেড দেওয়া হয়েছে।
ঢাকার পর সবচেয়ে বেশি করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে নারায়ণগঞ্জে। আইইডিসিআরের তথ্যে সেখানে ১০৭ জন করোনা আক্রান্ত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।