প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
অনুপমা মুক্তি, বাংলাদেশের সঙ্গীতাঙ্গনের একজন ভিন্ন ঘরানার সঙ্গীত শিল্পী। কোহিনূর আক্তার সূচন্দা পরিচালিত ‘হাজার বছর ধরে’ সিনেমায় ‘তুমি সুতোয় বেধেছো শাপলার ফুল না কী তোমার মন’ গানটি গেয়ে মূলত বেশি আলোচনায় আসেন তিনি। বাংলাদেশ’সহ সারা বিশ্ব যখন করোনা ভাইরাসে বিপর্যস্ত তখনও ভীষণ ঝুকির মধ্যে অর্থাৎ গেলো স্বাধীনতা দিবসে তিনি দেশ টিভির স্বাধীনতা দিবসের বিশেষ আয়োজনে অংশ নিয়ে সরাসরি গান শুনিয়েছেন শ্রোতা দর্শককে। আগামী ৮ এপ্রিল বাংলাভিশনের একটি অনুষ্ঠানের রেকর্ডিং-এ অংশ নেবার কথা। ছিলো বেশ কয়েকটি স্টেজ শো’। কিন্তু সব বাতিল করে দেশের সবার মঙ্গলের কথা চিন্তা করে, নিজের কথা, নিজের পরিবারের কথা চিন্তা করে গেলো ২৬ মার্চের পর থেকে রাজধানীর মিরপুরে নিজের বাসা থেকে আর বের হননি অনুপমা মুক্তি। স্বামী শিল্পী ও সঙ্গীত পরিচালক শরীফ রাজকুমার ও একমাত্র মেয়ে আনিশ্বএক সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশের অন্য আর সব পরিবারের মতোই একধরনের গৃহবন্দী সময় পার করছেন অনুপমা মুক্তি। খুউব কাছেই বাবার বাসা। বাবাকে এক নজর দেখতেও বের হচ্ছেন না তিনি। এদিকে আজ অনুপমা মুক্তির জন্মদিন। অনুপমা মুক্তি বলেন,‘ এমন একটা ভয়ংকর পরিস্থিতির মধ্যে নিজের জন্মদিন কাটবে, তা কোনদিনও কল্পনাও করতে পারিনি। সত্যি বলতে কী আমরা যারা সঙ্গীতশিল্পী বলা যায় অনেকটাই দিন মজুরের মতো। কী অনিশ্চয়তার মধ্যে জীবন পড়েছে তা কেউ বলতে পারিনা। করোনা ভাইরাসের এই প্রভাব থেকে আমরা যে কবে মুক্ত হতে পারবো একমাত্র মহান আল্লাহই জানেন। জানিনা ভাগ্যে কী আছে। তারপরও রাষ্ট্রের বিধি নিষেধ মেনেই নিজগৃহে বন্দী আছি। স্বামী সন্তানকে নিয়ে ধৈর্য্য ধরে নিরাপদে থাকার চেষ্টা করছি। এরইমধ্যে গেলো ৩ এপ্রিল ছিলো আমার প্রিয় নায়ক আলমগীর আঙ্কেলের জন্মদিন। সবকিছু মিলিয়ে এমন একটা পরিস্থিতির মধ্যদিয়ে যাচ্ছি যে মুঠোফোনটার প্রতিও কোনরকম খেয়াল থাকেনা। যে কারণে জন্মদিনে আলমগীর আঙ্কেলকে শুভেচ্ছা জানিয়ে কিছু লিখবো, সেটাও সম্ভব হয়ে উঠেনি। যাইহোক, দোয়া করি পরিস্থিতি স্বাভাবিক হোক, সবাই ঘরে থাকুন, নিরাপদে থাকুন। এদিকে অনুপমা মুক্তি সর্বশেষ টানা ছয়টি ফোক গান একসঙ্গে গেয়েছেন। আরটিভির একটি অনুষ্ঠানে গানগুলো প্রচার হয়। এবারই প্রথম তিনি ফোক গান গাইলেন। গানগুলো হচ্ছে ভ্রমর কইও গিয়া’, তোমায় হৃদ মাঝারে রাখবো, বন্ধু তোর লাইগারে, সোনা বন্ধুরে, আমার গায়ে যতো দু:খ সয়, ধন্য ধন্য বলি তারে। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে তিনি ‘আসবে না ফিরে জানি’ গানটিও গেয়েছিলেন তিনি। গানটি লিখেছিলেন ও সুর করেছিলেন শোয়েব চৌধুরী। সঙ্গীতায়োজন করেছিলেন এরফান টিপু ও কাজী জামাল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।