নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
১৯৮৩ সালের পর দীর্ঘ ২৮ বছর পর ২০১১ সালে দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ জেতে ভারত। জয়ের মুহুর্তটি ছিল মনে রাখার মতো। মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে দলটির অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির সেই ছক্কা। ৭৯ বলে অপরাজিত ৯১ রানের ইনিংস খেলে ফাইনালের সেরা ক্যাপ্টেন কুলই। আজ (বৃহস্পতিবার) ভারতের সেই ট্রফি জয়ের ৯ বছর পূরণ হলো। এত দিন পর সেই ম্যাচের স্মৃতিচারণায় যুবরাজ সিংয়ের পারফরম্যান্স ও ধোনির সেই ছক্কা নিয়ে বেশ মাতামাতি হচ্ছে। যেমনটা হয়েছে অতীতেও। তবে ব্যাপারটা পছন্দ হয়নি সেই আসরে ভারতের অন্যতম সদস্য গৌতম গাম্ভীরের। সরাসরিই তিনি বলছেন, ভারতের ২০১১ বিশ্বকাপ জয় ছিল দলীয় প্রচেষ্টার ফল।
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ের সেই ফাইনালে শ্রীলঙ্কার দেওয়া ২৭৫ রান তাড়া করতে নেমে ৬ উইকেটে জয় তুলে নেয় ভারত। ধোনি ছাড়াও তিনে ব্যাট করতে নেমে গম্ভীর ৯৭ রানের ঝকঝকে ইনিংস খেলেছিলেন। কিন্তু সেটি আড়ালে চলে গেছে। ২০১১ শুধু নয়, ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালেও গাম্ভীরের হাফ সেঞ্চুরি পাকিস্তানের বিপক্ষে জিততে সাহায্য করেছিল ভারতকে।
কিন্তু ভারতের ২০১১ বিশ্বকাপ জয়ের নবম বর্ষপূর্তিতে ক্রিকেটভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ধোনির সেই ছক্কা নিয়ে আলাদা টুইট করেছে, ‘২০১১ সালের আজকের দিনে একটা শট লাখ লাখ মানুষকে উচ্ছ্বসিত করেছিল।’
গাম্ভীর সেটি উল্লেখ্য করে টুইট করেছেন, ‘২০১১ বিশ্বকাপ জেতার পেছনে গোটা দেশ, ভারতীয় দল এবং সাপোর্ট স্টাফের ভূমিকা ছিল। একটা ছক্কা তোমাদের আচ্ছন্ন করে রেখেছে।’
সাবেক বাঁহাতি ওপেনার যেন বলতে চাইছেন-ধোনির এক ছক্কা ভারতকে বিশ্বকাপ এনে দেয়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।