প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
ক্রিস রেনৌড এবং ইয়ারো চেনি পরিচালিত এনিমেশন ফিল্ম ‘দ্য সিক্রেট লাইফ অফ পেট্স’। ‘ডেস্পিকেবল মি’ (২০১০), ‘দ্য লোর্যাক্স’ (২০১২) এবং ‘ডেস্পিকেবল মি টু’ (২০১৩) রেনৌড পরিচালিত চলচ্চিত্র; এই ফিল্মগুলোর প্রডাকশন ডিজাইনার ছিলেন চেনি। ‘দ্য সিক্রেট লাইফ অফ পেট্স’ চেনির পরিচালনায় প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র।
ম্যাক্স (ভয়েস : লুইস সি.কে.) থাকে ম্যানহাটানে। সে একটি টেরিয়ার জাতীয় কুকুর। বাড়িতে আদরের কোনও কমতি নেই তার। মালিক কেটির (ভয়েস : এলি কেম্পার) সঙ্গে একটি অ্যাপার্টমেন্টে থাকে ম্যাক্স। প্রতিদিন দরজার কাছে অপেক্ষা করে সে কেটির জন্য। মানে সেও তার মালিককে ভালোবাসে। কিন্তু একদিন কেটি যখন ড্যুক (এরিক স্টোনস্ট্রিট) নামে একটি পথের কুকুরকে সঙ্গে নিয়ে এলো ম্যাক্সের তার কদরের ব্যাপারে সন্দিহান হয়ে ওঠে। ম্যাক্স তক্কে তক্কে থাকে ম্যাক্সকে কিভাবে নাজেহাল করা যায়। কেটির ঘরের সাজগোজ নিয়ে ড্যুকের অসতর্কতা থেকে একদিন বুদ্ধি পেয়েও যায় সে। জিনিসপত্র ভেঙে সে ম্যাক্সের ওপর দোষ চাপাবার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু একদিন তারা এনিম্যাল কন্ট্রোলের লোকদের হাতে বন্দি হলে সন্ধির প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে। তাদের সেখানে স্নোবল (ভয়েস : কেভিন হার্ট) নামে এক দুষ্টু খরগোস আর তার দলের অনাকাক্সিক্ষত পোষা প্রাণীদের মোকাবেলা করতে হয়। ম্যাক্সের পোমেরানিয়ান জাতের কুকুর বান্ধবী গিজেট (ভয়েস : জেনি সেøট) তাদের উদ্ধার করতে পথে নেমে আস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।