পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে চিকিৎসকরা খাবারে কোনও বিধিনিষেধ দেননি। তবে পেটভর্তি করে খেতে হবে। এতে শরীরের রোগপ্রতিরোধ শক্তি বাড়বে। ফল ও সবজি দিয়ে না হয় পেটভর্তি হল। আর কী কী উপায় অবলম্বন করলে বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা?
বাসায় বসে শিখে নিন সংক্রমণ ঠেকানোর সহজ পথ। দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকুন : করোনা এখন বিশ্বের ত্রাস। আগামী দিন কেমন হবে! কেউ জানে না। সারাক্ষণ যদি দুশ্চিন্তা করেন তাহলেও কি সমস্যার সমাধান হবে? দুশ্চিন্তা ভুলে ঘরের মধ্যে নিরাপদে জীবন কাটান। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন।
ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খান : শরীরে ভিটামিন এ, সি, ডি, ই এবং বি ২-এর মতো জরুরি ভিটামিনস থাকলে সমস্ত রোগের সঙ্গে মোকাবেলা করতে আপনি তৈরি। ভিটামিন ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খেয়ে নয়, ডায়েটে রাখুন গাজর, ব্রæকলি, সাইট্রাস ফল, অ্যাভোকাডো, বাদাম এবং মৌসুমী সবজি। বেশি করে এগুলোই এখন ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খান।
রান্নায় থাক রকমারি মশলা : মশলা ভেষজ গুণ সমৃদ্ধ। আয়ুর্বেদ শাস্ত্র বলে, খাবারে গোলমরিচ, রসুন এবং আদা দিয়ে রান্না করলে এগুলোর ভিটামিন এবং জীবাণুনাশক উপাদান সর্দি-কাশির সঙ্গে লড়তে সাহায্য করে।
ব্যায়ম করুন : শরীরচর্চা শুধুই মন এবং শরীরকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে তাই নয়। শরীরকে রোগের বিরুদ্ধে লড়ার উপযুক্ত করে গড়ে তোলে। ঘরেই হালকা যোগব্যায়াম, খোলা ছাদে জগিং শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। যা রোগ প্রতিরোধ বাড়াতেও সাহায্য করে।
খান কম, পান করুন বেশি : শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য প্রচুর পানীয় রয়েছে। লেবু, আদা এবং মধু দিয়ে তৈরি পানীয়। আর খেতে পারেন টক দইয়ের শরবত। এছাড়াও কমলা-হলুদ-পাতিলেবুর শরবত।
নিশ্চিন্তে ঘুমোন : কম ঘুম শরীরকে আরও অসুস্থ করে। তাই এই সময় ৮ ঘণ্টা টানা ঘুম ভীষণ জরুরি। হালকা গরম পানিতে গোসল করে গরম দুধ পান করুন। ভালো বই পড়ে শরীর-মন শান্ত করে ঘুমাতে বিছানায় যান। দেখবেন, এক ঘুমেই রাত পার হয়ে ভোর। সূত্র : এনডিটিভি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।