পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
২ বছর ১ মাস ১৫ দিন পর ফের প্রাণ ফিরছে গুলশান ২-এর ৭৯ নম্বর রোডের ১ নম্বর বাড়িটিতে। মুক্তি পেয়ে এই বাড়িতেই ফিরবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দুই বছর পর খালেদা জিয়ার আগমনের আগাম খবরের পর থেকে শুরু হয় ধোয়ামোছার কাজ। গৃহপরিচারকের কাজে যুক্ত পাঁচজন আর নিরাপত্তারক্ষায় নিয়োজিত ১৬ জনের ব্যস্ততা ফিরেছে ফিরোজায়।
ফিরোজার সামনে নিরাপত্তারক্ষীরা জানান, ভেতরে চলছে ধোয়ামোছার কাজ। তবে বাইরের কারও প্রবেশ মানা।
চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, ‘দলের চেয়ারপারসনকে সবাই বরণ করতে অপেক্ষা করছেন। দেশনেত্রীর এই মুক্তি করোনাভাইরাসের মধ্যেও বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের জন্য শুভ সংবাদ। নিঃসন্দেহে রাজনৈতিক ইতিহাসে এই দিনটি স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
কারাগারে যাওয়ার আগে ৮ ফেব্রুয়ারি ফিরোজা থেকেই আদালতের উদ্দেশে বেরিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। ২০১২ সালের ২১ এপ্রিল গুলশান-২-এর ৭৯ নম্বর রোডের বাসভবন ‘ফিরোজা’য় ওঠেন তিনি। এই বাড়িটি বিএনপি নেতা মেজর (অব.) কামরুল ইসলামের ছেলে তানভীর ইসলামের। বাড়িটিতে প্রায় সাতটি বেডরুম, লিভিং রুম, একটি সবুজ লন, বাগানসহ আধুনিক সুযোগ-সুবিধা আছে। ক্যান্টনমেন্টের মঈনুল হোসেন রোডের বাড়িটি আদালতের রায়ে হারানোর পর কিছুদিন খালেদা জিয়া তার ভাই শামীম ইস্কান্দারের বাড়িতে ছিলেন। এরপর ফিরোজায় বসবাস শুরু করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।