নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বিকেএসপিরই ছাত্র মুশফিকুর রহিম অনেক বছর ধরেই দেশসেরা উইকেটকিপার-ব্যাটসম্যান। আজ (শুক্রবার) তার ২০০০ সালের ব্যাচের মিলনমেলা বসেছিল সাভারের বিকেএসপিতে। সেই মিলনমেলায় অংশ নিয়ে আপ্লুত হয়ে পড়েন মুশফিক। শিক্ষক-কোচদের কথা স্মরণ করেন কৃতজ্ঞতার সঙ্গে, ‘আমরা অনেক ভাগ্যবান যে আপনাদের মতো স্যার, ম্যাডাম, কোচদের পেয়েছি। বিকেএসপির ৬টা বছর ছিল আমাদের স্বর্ণযুগ। এখন বিকেএসপির অবকাঠামো কিছু পাল্টেছে।’
শিক্ষকদের হাতের মার যে মুশফিকের জীবনে উন্নতির সোপান হয়েছে, সেকথাও অকপটে স্বীকার করেছেন তিনি, ‘নাজমুল স্যারের বেতের বাড়ি, হাসনা ম্যাডামের বেতের বাড়ি, মতি স্যারের ওই থাপ্পড় না খেলে, আমি এতদূর আসতে পারতাম না। ওনার থাপ্পড় আমার মতো অনেকেই খেয়েছেন বলে মানুষ হতে পেরেছি। আমরা মানি, আপনারা আমাদের পালক বাবা-মা। আপনারা সেভাবেই আমাদের দেখেছেন। আমাদের জন্য দোয়া করবেন।'
বিকেএসপি থেকে মুশফিকদের ব্যাচ থেকে আরও অনেকেই বের হয়েছেন, যারা এখন প্রতিষ্ঠিত। যাদের গড়ে তোলার পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা বিকেএসপির শিক্ষকদের। মুশফিক তাদের অবদানকে দেখেন বড় করে, ‘এই ব্যাচ থেকে যারা বের হয়েছি, তাদের অনেকে এখন ভালো জায়গায় খেলছে। এজন্য সবচেয়ে বড় অবদান শিক্ষক ও স্টাফদের। যে কয়েক বছর এখানে ছিলাম, বন্ধুদের অবদানও কম নয়। তাদের সঙ্গে দেখা করতে পেরে, একসঙ্গে সময় কাটাতে পেরে ভালো লাগছে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।