পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
বাজারে কমতে শুরু করেছে পেঁয়াজের দাম। ভারত রফতানি বন্ধের আদেশ তুলে নেয়ায় দেশের বাজারে এর দ্রæত প্রভাব পড়তে শুরু করে। সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর বাজারে পেঁয়াজের দাম কেজিতে কমেছে ২০ টাকা। এর মাধ্যমে টানা দুই সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম কেজিতে কমল ৪০ টাকা। গতকাল রাজধানীর কারওয়ান বাজার, ফকিরাপুল, রামপুরা, শান্তিনগর, মালিবাগ হাজীপাড়া, খিলগাঁও এলাকার বাজার সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
ভালো মানের দেশি পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০-৭৫ টাকায়, যা গত সপ্তাহে ছিল ৮০-৯০ টাকা। দুই সপ্তাহ আগে ছিল ১০০-১২০ টাকা। আমদানি করা ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০-৮৫ টাকা কেজি, যা গত সপ্তাহে ছিল ৯০-১০০ টাকা। আর দুই সপ্তাহ আগে ছিল ১১০-১২০ টাকা।বাজার ভেদে মেহেরপুরের বড় পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকা, যা গত সপ্তাহে ছিল ৭০-৮০ টাকা। আর আমদানি করা বড় পেঁয়াজের কেজি আগের সপ্তাহের মতো ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পেঁয়াজের দাম কমলেও অপরিবর্তিত রয়েছে রসুনের দাম। আমদানি করা চীনা রসুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৭০-১৮০ টাকা। আর দেশি রসুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকা।
এদিকে বিভিন্ন কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায়, লাউ, করলা, টমেটো, শসা, শিম, শালগম, মুলা, গাজর, ফুলকপি, বাঁধাকপি, বেগুন বাজারে ভরপুর রয়েছে। তবে সপ্তাহের ব্যবধানে কোনো সবজির দাম কমেনি। গত কয়েক সপ্তাহের মতো এখনো বাজারে সব থেকে দামি সবজির তালিকায় রয়েছে করলা। গত সপ্তাহের মতো করলার কেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০-১৩০ টাকা। মাঝারি আকারের লাউ বিক্রি হচ্ছে ৪০-৫০ টাকা পিস। বরবটির কেজি ৮০-১০০ টাকা। এছাড়া শসা ২০-৩০ টাকা, পেঁপে ৩০-৪০, পাকা টমেটো ৩০-৪০, শিম ৩০-৪০, ফুলকপি-বাঁধাকপি পিস ৩০-৩৫, গাজর ২০-৩০, শালগম ২৫-৩০, মুলা ৩০-৩৫, বেগুন ৪০-৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। আর কাঁচামরিচের পোয়া (২৫০ গ্রাম) বিক্রি হচ্ছে ১৫-২০ টাকা। এদিকে মাছ বাজার ঘুরে দেখা গেছে, রুই মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২২০-৫০০ টাকা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।