পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বেনামি অফশোর কোম্পানিতে বিনিয়োগের নামে ১৬৫ কোটি টাকা পাচারের দায়ে আরব বাংলাদেশ ব্যাংকের (এবি ব্যাংক) সাবেক চেয়ারম্যান ও দুই এমডিসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্রের অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে ওই অভিযোগপত্রের অনুমোদন দেয়া হয়। শিগগিরই সংস্থাটির উপ-পরিচালক ও তদন্ত কর্মকর্তা মো. গুলশান আনোয়ার প্রধান এটি চার্জশিট আকারে আদালতে দাখিল করবেন। ২০১৮ সালের ২৫ জানুয়ারি মামলাটি দায়ের করা হয়।
চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন, এবি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এম ওয়াহিদুল হক, সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামীম আহমেদ চৌধুরী,মো. ফজলুর রহমান,সাবেক হেড অব ফিন্যান্সিয়াল অ্যান্ড ট্রেজারি আবু হেনা মোস্তফা কামাল, এবি ব্যাংকের হেড অব অফশোর ব্যাংকিং ইউনিটের (ওবিইউ) মোহাম্মদ লোকমান, হেড অব ফিন্যান্সিয়াল অ্যান্ড ট্রেজারি মোহাম্মদ মাহফুজ উল ইসলাম, ব্যাংকটির গ্রাহক ‘আটলান্টিক এন্টারপ্রাইজ’র মালিক সাইফুল হক এবং এবি ব্যাংকের পরিচালক সৈয়দ আফজাল হাসান উদ্দিন। ব্যাংকটির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. নূরুল আজিমকে মামলার আসামি করা হলেও চার্জশিট থেকে তাকে বাদ দেয়া হয়।
এজাহারে বলা হয়, আসামিরা ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতারণার মাধ্যমে ভুয়া অফশোর কোম্পানিতে বিনিয়োগের নামে ২০ দশমিক ০২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ১৬৫ কোটি টাকা এবি ব্যাংকের চট্টগ্রাম ইপিজেড শাখা থেকে দুবাইয়ে পাচার এবং আত্মসাৎ করে। কথিত ওই বিনিয়োগ এবং অর্থ আত্মসাতের নেপথ্যে ব্যাংকের গ্রাহক আটলান্টিক এন্টারপ্রাইজের মালিক সাইফুল হকের প্রধান ভূমিকা ছিল। এক সময় স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে কাজ করা সাইফুল হকের এবি ব্যাংকে কোনো অংশীদারিত্ব নেই। তবে তিনি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাকালীন চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা মোরশেদ খানের জামাতা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।