পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বগুড়ায় চাঁদার দাবিতে কলেজ ছাত্রকে অপহরণের পর আটক রেখে মুক্তিপন আদায়ের চেষ্টা ও নির্যাতনের অভিযোগে ছাত্রলীগের ৩ কর্মীকে গ্রেফতার করেছে বগুড়া সদর পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে গত সোমবার রাতে বগুড়া শহরের জহুরুল নগর এলাকায়।
গ্রেফতারকৃতরা হল, নন্দিগ্রাম উপজেলার পন্ডিৎপুকুর এলাকার সফের আলীর পুত্র ফয়সাল হাসান (২৪) দুপচাঁচিয়া উপজেলার গোবিন্দপুর তালুকদারপাড়া এলাকার আমানউল্ল্যাহ আমানের ছেলে তানজিম হোসেন শুভ (২২)এবং কাহালু উপজেলার সোনারপাড়া জামগ্রামের রায়হান আলীর ছেলে রাকিব হাসান (২২)। তারা সকলেই বগুড়া সরকারী আজিজুল হক কলেজ শাখার ছাত্রলীগ সদস্য।
গ্রেপ্তারকৃতরা শহরের জহুরুল নগর এলাকায় শায়েম ও নিবির নামের দুটি ছাত্রবাসে থাকে। পূর্ব পরিচয়ের সূত্র ধোরে গত সোমবার রাতে তারা এমরান হোসেন (২২) নামের বগুড়া সরকারী শাহসুলতান কলেজের এক ছাত্রকে কথা আছে বলে মোবাইল ফোনে ডেকে নেয়। এ সময় এমরান সেখানে গেলে তাকে সেখানকার নিবির ছাত্রবাসে নিয়ে যায় তারা। পরে ফয়সাল হোসেন তার কাছে ২০ হাজার টাকা মুক্তিপন দাবী করে।
এতে অপারকতা জানালে এমরানকে মারপিটসহ মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন চালায় তারা। পর দিন মঙ্গলবার ১৫হাজার টাকা না দিলে তাকে প্রাননাশসহ বিভিন্ন হুমকিধামকি প্রদান করে তারা। এ সময় এমরান তার এক বন্ধুর নিকট থেকে বিকাশের মাধ্যমে ৬শত টাকা তাদের দেয় । পরে গভীর রাতে আহত অবস্থায় সুযোগ বুঝে সেখান থেকে পালিয়ে সরাসরি থানায় আসে সে।
থানায় তার সুনিদিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে বগুড়া সদর থানার এসআই সোহেল রানা এসআই জহুরুল ইসলামের নের্তৃতে পুলিশের একটি দল রাতেই জহুরুল নগর এলাকার শায়েম ও নিবির ছাত্রবাসে অভিযান চালিয়ে ফয়সাল হাসান, তানজিম হোসেন শুভ ও রাকিব হাসানকে গ্রেফতার করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।