নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
চিবাবাকে ফিরিয়ে পাঁচ ম্যাচের উইকেট খরা ঘোচালেন মাশরাফি। নিজের প্রথম ওভারে মাশরাফি বিন মুর্তজা ছিলেন খরুচে। পরের ওভারে বিদায় করলেন চামু চিবাবাকে। মাশরাফিকে ছক্কায় ওড়াতে চেয়েছিলেন চিবাবা। টাইমিং করতে পারেননি। মিড অন থেকে সরে গিয়ে ক্যাচ মুঠোয় জমান মাহমুদউল্লাহ।
২২ বলে ১ চারে ১০ রান করেন চিবাবা। ৯ ওভারে জিম্বাবুয়ের স্কোর ২৭/৩। ক্রিজে ব্রেন্ডন টেইলরের সঙ্গী অভিষিক্ত ওয়েসলি মাধেভেরে।
সাইফউদ্দিনের দ্বিতীয় শিকার চাকাভা
মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিনের বলে আম্পায়ার এলবিডব্লিউ দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রিভিউ নিলেন চামু চিবাবা। পরে মিললো ব্যাটে বল স্পর্শের প্রমাণ। বেঁচে গেলেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক। সে সময় ৯ রানে ছিলেন তিনি।
এক বল পর এলবিডব্লিউর সফল রিভিউয়ে রেজিস চাকাভাকে ফেরায় বাংলাদেশ। অফ স্টাম্পের বাইরে সুইং করে ভেতরে ঢোকা বলে সুইপ করতে চেয়েছিলেন চাকাভা। ব্যাটে খেলতে পারেননি। বল ট্র্যাকিংয়ে দেখা যায় বল আঘাত হানতো মিডল স্টাম্পে। ১৮ বলে ১১ রান করেন চাকাভা। ৮ ওভারে জিম্বাবুয়ের স্কোর ২৩/২। ক্রিজে চিবাবার সঙ্গী ব্রেন্ডন টেইলর।
শুরুতেই সাইফউদ্দিনের আঘাত
বাংলাদেশের ছুঁড়ে দেয়া ৩২১ রানের পাহাড় টপকাতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খেয়েছে সফরকারি দল। আগে ব্যাট করতে নেমে লিটন দাসের সেঞ্চুরি ও মোহাম্মদ মিথুনের হাফ সেঞ্চুরির সুবাদে ৬ উইকেটে ৩২১ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। জবাবে ৩২২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে স্কোর বোর্ডে ১ রান জমা হতেই ১ উইকেট হারিয়ে ফেলে জিম্বাবুয়ে। নিজের প্রথম ওভারের চতুর্থ বলে ওপেনার থিনাসে কামুনহুকামওয়েকে সরাসরি বোল্ড করেন সাইফউদ্দিন।
এই প্রতিবেদন লেখার সময় জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ১ উইকেটে ৫ রান। চামু চিবাবা ১ এবং রেগিস চাকাভা ৩ রান নিয়ে ব্যাট করছেন।
রান পাহাড়ে উঠে থামল বাংলাদেশ
লিটনের সেঞ্চুরি, মিথুনের হাফ সেঞ্চুরি এবং অন্যদের ছোট ছোট অবদানের উপর ভর করে জিম্বাবুয়ের বড় লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ। রবিবার তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ৩২১ রান সংগ্রহ করেছে টাইগাররা। সুতরাং, জিততে হলে জিম্বাবুয়েকে করতে হবে ৩২২ রান।
ওপেনিংয়ে নেমে দারুণ খেলছেন লিটন দাস। ৪৫ বলে তুলে নিয়েছিলেন ব্যক্তিগত অর্ধশত। পরের ৫০ রান করতে তিনি খেললেন ৫০ বল। অর্থাৎ, ৯৫ বলে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি পূর্ণ করলেন বাংলাদেশের এই প্রতিভাবান ব্যাটসম্যান। এর আগে ২০১৮ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর দুবাইয়ে ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে তথা আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করেছিলেন লিটন।
ব্যাটিংয়ে নেমে তামিম-লিটনের ব্যাটে সতর্ক শুরু করে বাংলাদেশ। তামিম ধীরে এগোলেও লিটন রানের গতি সচল রেখেছিলেন। ওপেনিং জুটিতে পার্টনারশিপ হয় ৬০ রানের। ১৩তম ওভারে মাধিভিরের বলে এলবিডব্লিউ হন তামিম। ৪৩ বল খেলে তিনি করেন ২৪ রান।
ওয়ানডাউনে নেমে লিটনের সঙ্গে ৮০ রানের জুটি গড়ে বিদায় নেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ২৬তম ওভারে মুতোমবোদজির বলে এলবিডব্লিউ হন তিনি। ৩৮ বলে শান্ত করেন ২৯ রান।
কয়েকদিন আগে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মিরপুর টেস্টে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন মুশফিকুর রহিম। কিন্তু তিনি এই ম্যাচে সুবিধা করতে পারেননি। ২৬ বলে ১৯ রান করে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন তিনি। দলীয় ১৮২ রানে তিরিপানোর বলে উইকেটরক্ষকের হাতে ক্যাচ হন এই টাইগার ব্যাটসম্যান।
সেঞ্চুরির পর যেন বিধ্বংসী হয়ে ওঠেন লিটন। ইনজুরিতে না পড়লে হয়তো খেলতে পারতেন আরো বড় ইনিংস। ৩৭তম ওভারে স্লগ সুইপ করে মিড-উইকেট দিয়ে বড় একটি ছক্কা হাঁকান লিটন। কিন্তু এই ছক্কা হাঁকাতে গিয়েই ইনজুরিতে আক্রান্ত হন তিনি। পরে আর খেলতে পারেননি একটি বলও। খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে মাঠ ছাড়তে হয় এই টাইগার ওপেনারকে।
লিটন মাঠ ছাড়লে রিয়াদের সঙ্গে জুটি বাঁধেন মিথুন। এই জুটিটি ভালো জমেছিল। তারা দুজন ৬৮ রানের পার্টনারশিপ করেন। দলীয় ২৭৪ রানে এমপোফুর বলে এলবিডব্লিউ হন রিয়াদ। ২৮ বলে ৩২ রানের কার্যকরী ইনিংস খেলেন তিনি।
৪৮তম ওভারে ব্যক্তিগত অর্ধশত পূরণ করেন মোহাম্মদ মিথুন। কিন্তু হাফ সেঞ্চুরি করার পরের বলেই তিনি আউট হয়ে যান। পরের দিকের ব্যাটসম্যানরা দলের স্কোর আরেকটু বাড়িয়ে ৩০০ পার করে দেন।
সংক্ষিপ্ত স্কোর :
বাংলাদেশ ইনিংস : ৩২১/৬ (৫০ ওভার) (লিটন ১২৬, তামিম ২৪, শান্ত ২৯, মুশফিক ১৯, মাহমুদউল্লাহ ৩২, মিথুন ৫০, সাইফউদ্দিন ২৮*, মিরাজ ৭, মাশরাফি ০*; এমপোফু ২/৬৮, মুম্বা ১/৪৫, মাধিভিরে ১/৪৮, তিরিপানো ১/৫৬, সিকান্দার ০/৫৬, মুতোমবোদজি ১/৪৭)।
ফিফটি করেই আউট মিঠুন
ক্রিজে যাওয়ার পর থেকে রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন মোহাম্মদ মিঠুন। সেই চেষ্টাতেই পেয়ে গেলেন নিজের পঞ্চম ফিফটি। পরের বলেই ফিরে গেলেন এলবিডব্লিউ হয়ে। ৪১ বলে পাঁচ চার ও এক ছক্কায় ৫০ রান করেন মিঠুন। ক্রিস এমপোফুর স্টাম্পে থাকা ফুল লেংথ বলের লাইন মিস করে থামেন এলবিডব্লিউ হয়ে।
৪৮ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ২৮৯/৫। ক্রিজে মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিনের সঙ্গী মেহেদী হাসান মিরাজ।
রিভিউ নিয়ে জুটি ভাঙল জিম্বাবুয়ে
এলবিডব্লিউর সফল রিভিউয়ে মাহমুদউল্লাহকে ফেরাল জিম্বাবুয়ে। ভাঙল ৫৬ বল স্থায়ী ৬৮ রানের জুটি। ক্রিস এমপোফুকে শাফল করে খেলতে চেয়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ। স্টাম্প সোজা ফুল লেংথ বল খেলতে পারেননি ব্যাটে। জোরালো আবেদনে আম্পায়ার সাড়া না দিলে রিভিউ নেন চামু চিবাবা।
বল ট্র্যাকিংয়ে দেখা যায় বল আঘাত হানতো মিডল স্টাম্পে। ২৮ বলে দুই ছক্কা ও এক চারে ৩২ রান করেন মাহমুদউল্লাহ।
৪৬ ওভারে জিম্বাবুয়ের স্কোর ২৭৫/৪। ক্রিজে মিঠুনের সঙ্গী চোট কাটিয়ে দলে ফেরা মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন।
হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে মাঠ ছাড়লেন লিটন
বাংলাদেশের ব্যাটিং ইনিংসের ৩৭ তম ওভারের কথা। মাধেভারের দ্বিতীয় ডেলিভারিটি স্লগ সুইপ করে মিড উইকেট দিয়ে ছক্কা মেরেই হ্যামস্ট্রিংয়ে চোট পেলেন সেঞ্চুরিয়ান লিটন দাস। ক্রিজে থাকাই দায় হয়ে উঠেছিল। অগত্যা মাঠ ছেড়ে বেরিয়ে গেলেন ওপেনিংয়ে নামা এই টাইগার ব্যাটসম্যান। রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে সাজ ঘরে ফেরার আগে নামের পাশে যোগ করেছেন ১২৬ রান।
লিটনের সেঞ্চুরি, মুশফিকের বিদায়
ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন লিটন দাস। ৪৫ বলে স্পর্শ করেছিলেন ফিফটি, ৯৫ বলে পৌঁছান তিন অঙ্কে। ২০১৮ এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে করেছিলেন নিজের প্রথম সেঞ্চুরি। দুই বছর পর পেলেন আরেকটি। তিন অঙ্ক ছোঁয়ার পথে লিটনের ব্যাট থেকে এসেছে ১০টি চার ও একটি ছক্কা।
ডনাল্ড টিরিপানোর ওই ওভারেই কট বিহাইন্ড হয়ে ফিরে গেলেন মুশফিকুর রহিম। থার্ড ম্যানে বল পাঠাতে গিয়ে কিপারকে ক্যাচ দেন অভিজ্ঞ মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান। ভাঙে ৪২ রানের জুটি। একমাত্র টেস্টের ডাবল সেঞ্চুরিয়ান মুশফিক ২৬ বলে করেন ১৯। ইনিংসে নেই কোনো বাউন্ডারি।
৩৪ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ১৮২/৩। ক্রিজে লিটনের সঙ্গী মাহমুদউল্লাহ।
জুটি ভেঙে শান্তর বিদায়
এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরে গেলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ভাঙল ৮০ রানের জুটি। লেগ স্পিনার টিনোটেন্ডা মাটুমবডজির ফুল লেংথ বল ব্যাটে খেলতে পারেননি শান্ত। আম্পায়ার এলবিডব্লিউর আবেদনে সাড়া দিলে ফিরে যেতে হয় এই তরুণকে। বল ট্র্যাকিংয়ে দেখা গেছে ইম্প্যাক্ট ছিল স্টাম্পের বাইরে। রিভিউ ছিল না বলে সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারেননি শান্ত।
নিজের আগের তিন ওয়ানডেতে কেবল ২০ রান করা শান্ত এবার পেয়েছিলেন ভালো শুরু। ফিরে যেতে হলো ৩৮ বলে দুই ছক্কা ও এক চারে ২৯ রান করে। ২৬ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ১৪১/২। ক্রিজে লিটন দাসের সঙ্গী মুশফিকুর রহিম।
আশা জাগিয়ে সাজঘরে তামিম
বরাবরের মতোই আশা জাগিয়েছিলেন তামিম। কিন্তু হলো না। বাংলাদেশের দলীয় স্কোর ৬০ করে মাধেভেরের হাতে বিদায় নিলেন তিনি। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ ১৫.৪ ওভারে ৭৪/১। ৪৩ বলে তামিম ২৪ রান সংগ্রহ করে মাধেভেরের হাতে বোল্ড হন তিনি। তামিমের স্থলে নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে নেমেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
চোট কাটিয়ে এই ম্যাচ দিয়ে মাশরাফি বিন মুর্তজার সঙ্গে ফিরেছেন মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন। বিশ্বকাপের পর এই প্রথম খেলছেন তারা। ২০১৮ এশিয়া কাপের পর প্রথমবারের মতো ওয়ানডে খেলতে নামছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। বেশ কিছুদিন পর চোট কাটিয়ে এই ম্যাচ দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা।
৫ পরিবর্তন টাইগার একাদশে
অনেক কিছুই শোনা যাচ্ছিল। অবশেষে অপেক্ষার অবসান। ঠিক সাত মাস আগে শ্রীলঙ্কা সফরের শেষ ওয়ানডে ম্যাচে খেলা চার ক্রিকেটার যে এবারের সিরিজের স্কোয়াডেই নেই। ফলে তাদের চারজনের বদলে আসবেন অন্য চারজন, তা অবধারিতই ছিলো।
সঙ্গে যোগ হলো সে ম্যাচের পেসার শফিউল ইসলামের বাদ পড়া। সবমিলিয়ে সাত মাস পর ওয়ানডে ম্যাচ খেলতে নেমে পাঁচটি পরিবর্তন বাংলাদেশের একাদশে। দলের নেতৃত্বে ফিরেছেন নিয়মিত অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা।
শ্রীলঙ্কা সফরে যাওয়ার আগের দিন ইনজুরিতে পড়ায় সে সিরিজে ছিলেন না মাশরাফি, আগের দুই ম্যাচ খেলেও শেষ ম্যাচে জায়গা হারিয়েছিলেন বাঁহাতি পেসার মোস্তাফিজুর রহমান। ইনজুরির কারণে ছিলেন না পেস বোলিং অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনও।
ঘরের মাঠের সিরিজে ফিরেছেন এ তিনজনই। মূলত এ তিন পেসারই আজ (রোববার) সিরিজের প্রথম ম্যাচে থাকছেন বাংলাদেশের পেস ডিপার্টমেন্টে। এছাড়া ব্যাটিং লাইনআপে সবশেষ ম্যাচের ওপেনার এনামুল হক বিজয়ের জায়গায় লিটন দাস এবং তিন নম্বরে খেলা সৌম্য সরকারের বদলে এসেছেন আরেক বাঁহাতি নাজমুল হোসেন শান্ত।
একইভাবে পরিবর্তনের ছড়াছড়ি জিম্বাবুয়ে একাদশেও। গত বছরের জুলাইয়ে সবশেষ আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে খেলেছিল জিম্বাবুয়ে। সে ম্যাচের একাদশে সাতটি পরিবর্তন এনেছে তারা। অভিষেক হয়েছে স্পিনিং অলরাউন্ডার ওয়েসলে মাধেভেরের। একাদশে নেই দুই নির্ভরযোগ্য খেলোয়াড় শন উইলিয়ামস ও ক্রেইগ আরভিন।
বাংলাদেশ একাদশ : তামিম ইকবাল, লিটন দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত, মুশফিকুর রহীম, মোহাম্মদ মিঠুন, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, মেহেদি হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, মাশরাফি বিন মর্তুজা এবং মোস্তাফিজুর রহমান।
জিম্বাবুয়ে একাদশ : চামু চিবাবা (অধিনায়ক), তিনাশি কামুনহুকামুই, ব্রেন্ডন টেলর, রিচমন্ড মুতুম্বামি, রেগিস চাকাভা, ওয়েসলে মাধেভের, ক্রিস্টোফার পফু, টিনোটেন্ডা মুতোমবদজি, ডোনাল্ড তিরিপানো, চার্ল মুম্বা এবং সিকান্দার রাজা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।