পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গত ছয় বছরের মধ্যে জুলাই-সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকে ভারতের জিডিপি সবচেয়ে দুর্বল অবস্থানে ছিল। তবে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর, এই ত্রৈমাসিকে জিডিপি সামান্য বৃদ্ধি পেয়ে ৪.৭ শতাংশ হয়েছে। গতকাল এই তথ্য জানিয়েছেন ভারতের অর্থনীতিবিদরা।
করোনার প্রভাবে বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক মন্দা আরও বাড়তে পারে। তার আগেই জিডিপি বৃদ্ধির সংবাদ জানালো ভারতের সরকার। সরকারের ধারণা, মার্চে শেষ হওয়া আর্থিক বছরে দেশের মোট জাতীয় উৎপাদনের বিকাশের হার দাঁড়াবে পাঁচ শতাংশ। ২০০৮-০৯ সালে বিশ্ব জুড়ে আর্থিক মন্দার পর থেকে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির হার আর কখনই এত কমেনি।
এর আগে আইএমএফ বলেছিল, ইউরোপ, আমেরিকা ও জাপানের মতো উন্নত দেশের তুলনায় ভারতের অর্থনীতির হাল আরও খারাপ। ২০২০ সালের আর্থিক বছরে ভারতের জিডিপি-র বৃদ্ধি পাঁচ শতাংশ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ২০১৯ সালে মোট জাতীয় উৎপাদনের বিকাশ হয়েছিল ৩.৯ শতাংশ হারে। একবছর আগেও বিশ্বের গুরুত্বপ‚র্ণ দেশগুলির মধ্যে ভারতের অর্থনীতিই বিকশিত হত সবচেয়ে দ্রæত গতিতে। কিন্তু এখন তা উন্নয়নশীল দেশগুলির তুলনায় পিছিয়ে পড়েছে।
আইএমএফ বার্ষিক রিপোর্টে বলেছে, ভারত যেভাবে জিডিপির বিকাশ গণনা করে তা ঠিক নাও হতে পারে। একইসঙ্গে বলা হয়েছে, ভারত এখন বড় ধরনের আর্থিক মন্দার মধ্যে পড়েছে। সরকারকে অনুরোধ করা হয়েছে, অর্থনীতির মন্দ গতি ঠেকাতে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেয়া হোক। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতের আর্থিক বিকাশ লাখ লাখ মানুষকে দারিদ্রের কবল থেকে বার করে এনেছে। কিন্তু তা সত্তে¡ও কয়েকটি কারণে ২০১৯ সালের প্রথমার্ধে সেদেশের আর্থিক বিকাশ কমে গিয়েছিল। ন্যাশনাল স্ট্যাটিসটিক্যাল অফিসের দেয়া হিসাবমতো ভারতের জিডিপি-র বিকাশ ১১ বছরের তুলনায় কমে দাঁড়াতে পারে পাঁচ শতাংশ। মূলত ম্যানুফ্যাকচারিং ও নির্মাণ শিল্পে মন্দার জন্য সামগ্রিকভাবে অর্থনীতির বিকাশ ব্যাহত হবে। সূত্র : রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।