পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাঙালি মুক্তির সংগ্রামে অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবার্ষিকীতে ভারতের সা¤প্রদায়িক প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আমন্ত্রণ রুঁখেতে প্রয়োজনে রক্তের গঙ্গা বয়ে যাবে তবুও তাকে দেখতে চাই না বলে জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি নুরুল হক নুর। গতকাল বৃহস্পতিবার বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
নুর বলেন, মোদীকে যদি বাংলাদেশে আনা হয় তাহলে বঙ্গবন্ধুকে অসম্মান জানানো হবে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে অসম্মান জানানো হবে।
ভিপি নুর বলেন, ভারতের ‘এনআরসি’ ও ‘সিএএ’ নিয়ে যে সহিংসতা হচ্ছে তার পেছনে রয়েছে ভারতের হিন্দু জাতীয়তাবাদী রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস) এবং মোদীর সংগঠন বিজিপির প্রত্যক্ষ মদদ। এই সহিংসতার পেছেনে মোদী গুরুত্বপূর্ণ রুল ফলো করছেন। আমরা ইতমধ্যে বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে জানিয়েছে মোদীর মতো সা¤প্রদায়িক ব্যক্তিকে মুজিববর্ষে আমন্ত্রণ যেন না করেন।
বাংলাদেশের পক্ষ থেকে মোদীকে যদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দাওয়াত দেওয়া হয় বিবিসি প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নে নুর বলেন, মোদী ভারতের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন কিন্তু তার যে কার্যকালপ সেটা প্রধানমন্ত্রীর কাজ হতে পারে না। ভারতের সংবিধানে অসা¤প্রদায়িক চেতনার কথা বলা হয়েছে অথচ কিছুদিন ধরে দেখা যাচ্ছে টার্গেট করে মুসলিমদের উপর হামলা করা হচ্ছে। সাংবাদিকদের পোশাক খুলে দেখা হচ্ছে সে হিন্দু না মুসলিম। এই ঘটনার পিছনে প্রত্যক্ষ মদদ রয়েছে মোদী সরকারের। সুতরাং এমন ধরনের সা¤প্রদায়িক সরকার প্রধানকে অসা¤প্রদায়িক বাংলাদেশে দেখতে চাইনা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।